
ইউক্রেনের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী ইউলিয়া সিভিরিদেঙ্কোকে দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সুপারিশ করেছেন প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
সোমবার (১৪ জুলাই) জেলেনস্কি এই ঘোষণা দেন বলে জানিয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস ।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেয়া এক বিবৃতিতে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমি ইউক্রেন সরকারকে নেতৃত্ব দিতে এবং এর কার্যক্রম নতুন করে শুরু করতে ইউলিয়া সিভিরিদেঙ্কোর নাম প্রস্তাব করেছি। শিগগিরই নতুন সরকারের কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপনের অপেক্ষায় আছি।’
জেলেনস্কি আরও বলেন, তিনি ও সিভিরিদেঙ্কো ইউক্রেনের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়ানো, নাগরিকদের জন্য সহায়তা কর্মসূচি সম্প্রসারণ এবং দেশীয় অস্ত্র উৎপাদন বাড়ানোর বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।
এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে টানা কয়েক বছরের যুদ্ধে বিপর্যস্ত ইউক্রেনের রাজনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে চলতি বছর বিরল খনিজ–সংক্রান্ত চুক্তি নিয়ে টানাপোড়েনের সময় ৩৯ বছর বয়সী এই নারী উপ-প্রধানমন্ত্রী আলোচনায় আসেন। জেলেনস্কি তার এ সুপারিশকে ইউক্রেন সরকারের ‘কার্যনির্বাহী শাখার রূপান্তর’ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে উল্লেখ করেন।
বর্তমানে কিয়েভ স্কুল অব ইকোনমিকসের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিমোফি মাইলোভানভ। তার মতে, তিন বছরের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে এ পরিবর্তনগুলো নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে।
সিভিরিদেঙ্কোকে এখন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিতে হলে পার্লামেন্টের অনুমোদন প্রয়োজন হবে। রাশিয়ার হামলা শুরুর পর থেকে ইউক্রেনের পার্লামেন্টের একটি বড় অংশই জেলেনস্কির পাশে আছে। এবারও তারা প্রেসিডেন্টের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে যাবে না বলেই ধরে নেয়া হচ্ছে।
জেলেনস্কির প্রস্তাবটি অনুমোদন পেলে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ডেনিস শ্যামিহালের স্থলাভিষিক্ত হবেন সিভিরিদেঙ্কো। ২০২০ সাল থেকে ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব রয়েছেন শ্যামিহাল।
সোমবার (১৪ জুলাই) জেলেনস্কি এই ঘোষণা দেন বলে জানিয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস ।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেয়া এক বিবৃতিতে জেলেনস্কি বলেন, ‘আমি ইউক্রেন সরকারকে নেতৃত্ব দিতে এবং এর কার্যক্রম নতুন করে শুরু করতে ইউলিয়া সিভিরিদেঙ্কোর নাম প্রস্তাব করেছি। শিগগিরই নতুন সরকারের কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপনের অপেক্ষায় আছি।’
জেলেনস্কি আরও বলেন, তিনি ও সিভিরিদেঙ্কো ইউক্রেনের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়ানো, নাগরিকদের জন্য সহায়তা কর্মসূচি সম্প্রসারণ এবং দেশীয় অস্ত্র উৎপাদন বাড়ানোর বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।
এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে রাশিয়ার সঙ্গে টানা কয়েক বছরের যুদ্ধে বিপর্যস্ত ইউক্রেনের রাজনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তনের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে চলতি বছর বিরল খনিজ–সংক্রান্ত চুক্তি নিয়ে টানাপোড়েনের সময় ৩৯ বছর বয়সী এই নারী উপ-প্রধানমন্ত্রী আলোচনায় আসেন। জেলেনস্কি তার এ সুপারিশকে ইউক্রেন সরকারের ‘কার্যনির্বাহী শাখার রূপান্তর’ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে উল্লেখ করেন।
বর্তমানে কিয়েভ স্কুল অব ইকোনমিকসের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিমোফি মাইলোভানভ। তার মতে, তিন বছরের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে এ পরিবর্তনগুলো নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে।
সিভিরিদেঙ্কোকে এখন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিতে হলে পার্লামেন্টের অনুমোদন প্রয়োজন হবে। রাশিয়ার হামলা শুরুর পর থেকে ইউক্রেনের পার্লামেন্টের একটি বড় অংশই জেলেনস্কির পাশে আছে। এবারও তারা প্রেসিডেন্টের প্রস্তাবের বিরুদ্ধে যাবে না বলেই ধরে নেয়া হচ্ছে।
জেলেনস্কির প্রস্তাবটি অনুমোদন পেলে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী ডেনিস শ্যামিহালের স্থলাভিষিক্ত হবেন সিভিরিদেঙ্কো। ২০২০ সাল থেকে ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব রয়েছেন শ্যামিহাল।