
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসসাম ব্রিগেডস দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে হানাদার ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সংঘটিত দুটি অভিযানের ফুটেজ প্রকাশ করেছে।
সামরিক এই অভিযানে ইসরায়েলি ২ সেনা নিহত হয় এবং ইসরায়েলের ট্যাঙ্ক ও সামরিক যানবাহন ধ্বংস হয়েছে।
প্রকাশিত ওই ফুটেজে দেখা যায়, শুক্রবার মধ্য খান ইউনিসের আল-মাহতা এলাকায় কাসাম যোদ্ধারা ইসরায়েলি যানবাহন ও সেনাদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। খুব কাছ থেকে শাওয়াজা বিস্ফোরক ডিভাইস দিয়ে দুটি মেরকাভা ট্যাঙ্কে আঘাত হানা হয়।
যোদ্ধারা ইয়াসিন ১০৫ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে একটি সাঁজোয়া কর্মী বাহক (এপিসি) লক্ষ্য করে আক্রমণ চালায়। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছানো একটি ইসরায়েলি উদ্ধারকারী ইউনিটের সঙ্গে গুলি বিনিময় হয়।
ফুটেজে দেখা যায়, একজন যোদ্ধা খোলা ভূখণ্ডের মধ্য দিয়ে শাওয়াত ডিভাইস নিয়ে এগিয়ে যায় এবং ট্যাঙ্কের একেবারে কাছে থেকে বিস্ফোরণ ঘটায়। এর কিছুক্ষণ পরে আরেকটি যান ধ্বংস করা হয়।
তৃতীয় বিস্ফোরণের পর, ইসরায়েলের তীব্র গুলিবর্ষণের মুখে যোদ্ধারা পিছু হটে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দুই সৈন্যের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এছাড়া হামাসের হামলায় আরও চারজন আহত হওয়ার খবর জানিয়েছে ইসরায়েল। আহতদের মধ্যে একজন কোম্পানি কমান্ডারের অবস্থা গুরুতর।
ইতোমধ্যে, ইসলামিক জিহাদ আন্দোলনের সশস্ত্র শাখা আল-কুদস ব্রিগেড, খান ইউনিসের পূর্বে একটি ইসরায়েলি সামরিক যানে বিস্ফোরণ ঘটানো এবং ইসরায়েলি ড্রোন জব্দ করার ফুটেজ প্রকাশ করেছে।
এ ছাড়া আল জাজিরা গত বুধবার গাজার পূর্ব শেজাইয়ার আল-হুদা স্কোয়ারে একটি ইসরায়েলি কনভয়ের ওপর আল-কুদসের পৃথক হামলার ফুটেজও প্রচার করেছে।
গত দুই মাস ধরে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো তাদের অভিযান উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়েছে। যার ফলে ইসরায়েলি সেনাদের নিহত ও সামরিক যানের ক্ষতি হয়েছে।
ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম ইয়েদিওথ আহরোনোথের মতে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে জুন মাস ইসরায়েলি বাহিনীর জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক মাস ছিল। জুনে গাজায় ইসরায়েলের ২০ জন সৈন্য ও অফিসার নিহত হয়েছিল। মার্চ মাসে ইসরায়েল গাজায় পুনরায় আক্রমণের পর মোট ৩২ জন ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়।
ইসরায়েলি আর্মি রেডিওর বরাত দিয়ে আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর স্থল আক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি সৈন্যদের মধ্যে মৃতের সংখ্যা ৪৪০ জনে পৌঁছেছে, এবং ৬,০৩২ জন আহত হয়েছে - যার মধ্যে ২,৭৪৫ জন গাজার অভ্যন্তরে স্থল যুদ্ধে আহত হয়েছে।
সামরিক এই অভিযানে ইসরায়েলি ২ সেনা নিহত হয় এবং ইসরায়েলের ট্যাঙ্ক ও সামরিক যানবাহন ধ্বংস হয়েছে।
প্রকাশিত ওই ফুটেজে দেখা যায়, শুক্রবার মধ্য খান ইউনিসের আল-মাহতা এলাকায় কাসাম যোদ্ধারা ইসরায়েলি যানবাহন ও সেনাদের ওপর হামলা চালাচ্ছে। খুব কাছ থেকে শাওয়াজা বিস্ফোরক ডিভাইস দিয়ে দুটি মেরকাভা ট্যাঙ্কে আঘাত হানা হয়।
যোদ্ধারা ইয়াসিন ১০৫ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে একটি সাঁজোয়া কর্মী বাহক (এপিসি) লক্ষ্য করে আক্রমণ চালায়। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছানো একটি ইসরায়েলি উদ্ধারকারী ইউনিটের সঙ্গে গুলি বিনিময় হয়।
ফুটেজে দেখা যায়, একজন যোদ্ধা খোলা ভূখণ্ডের মধ্য দিয়ে শাওয়াত ডিভাইস নিয়ে এগিয়ে যায় এবং ট্যাঙ্কের একেবারে কাছে থেকে বিস্ফোরণ ঘটায়। এর কিছুক্ষণ পরে আরেকটি যান ধ্বংস করা হয়।
তৃতীয় বিস্ফোরণের পর, ইসরায়েলের তীব্র গুলিবর্ষণের মুখে যোদ্ধারা পিছু হটে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দুই সৈন্যের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এছাড়া হামাসের হামলায় আরও চারজন আহত হওয়ার খবর জানিয়েছে ইসরায়েল। আহতদের মধ্যে একজন কোম্পানি কমান্ডারের অবস্থা গুরুতর।
ইতোমধ্যে, ইসলামিক জিহাদ আন্দোলনের সশস্ত্র শাখা আল-কুদস ব্রিগেড, খান ইউনিসের পূর্বে একটি ইসরায়েলি সামরিক যানে বিস্ফোরণ ঘটানো এবং ইসরায়েলি ড্রোন জব্দ করার ফুটেজ প্রকাশ করেছে।
এ ছাড়া আল জাজিরা গত বুধবার গাজার পূর্ব শেজাইয়ার আল-হুদা স্কোয়ারে একটি ইসরায়েলি কনভয়ের ওপর আল-কুদসের পৃথক হামলার ফুটেজও প্রচার করেছে।
গত দুই মাস ধরে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলো তাদের অভিযান উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়িয়েছে। যার ফলে ইসরায়েলি সেনাদের নিহত ও সামরিক যানের ক্ষতি হয়েছে।
ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম ইয়েদিওথ আহরোনোথের মতে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে জুন মাস ইসরায়েলি বাহিনীর জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক মাস ছিল। জুনে গাজায় ইসরায়েলের ২০ জন সৈন্য ও অফিসার নিহত হয়েছিল। মার্চ মাসে ইসরায়েল গাজায় পুনরায় আক্রমণের পর মোট ৩২ জন ইসরায়েলি সেনা নিহত হয়।
ইসরায়েলি আর্মি রেডিওর বরাত দিয়ে আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর স্থল আক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েলি সৈন্যদের মধ্যে মৃতের সংখ্যা ৪৪০ জনে পৌঁছেছে, এবং ৬,০৩২ জন আহত হয়েছে - যার মধ্যে ২,৭৪৫ জন গাজার অভ্যন্তরে স্থল যুদ্ধে আহত হয়েছে।