
গোল লাইন প্রযুক্তি, ভিএআর নাটকীয়তা, তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতা- সবকিছু মিলিয়ে এক রোমাঞ্চকর ফাইনালের সাক্ষী থাকল এনআরজি স্টেডিয়াম। আর সেই নাটকীয় রাতের শেষ হাসি হাসল মেক্সিকো।
এদসন আলভারেজের ৭৭তম মিনিটের গোলে যুক্তরাষ্ট্রকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে রেকর্ড ১০ম বারের মতো কনকাকাফ গোল্ড কাপ জিতল মেক্সিকো। আর এ নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা ঘরে তুলল তারা।
ম্যাচের নাটকীয়তা শুরু হয় ম্যাচের চতুর্থ মিনিটেই। সেবাস্তিয়ান বেরহাল্টারের নিখুঁত ফ্রি-কিকে দুর্দান্ত হেড করেন ডিফেন্ডার ক্রিস রিচার্ডস। বলটি ক্রসবারের নিচে লেগে গোললাইন পেরিয়ে যায়—প্রথমে রেফারির দ্বিধা থাকলেও পরে গোল নিশ্চিত করা হয়। এই গোলে কিছুটা চমকে গিয়েছিল মেক্সিকো, তবে ধীরে ধীরে ম্যাচে ফিরতে শুরু করে তারা।
২৭তম মিনিটে মার্সেল রুইজের পাস থেকে সাবেক ফুলহাম স্ট্রাইকার রাউল হিমেনেজ দারুণ দক্ষতায় বাঁ পায়ে শট নিয়ে সমতা ফেরান। এটি ছিল টুর্নামেন্টে তার তৃতীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ৪২তম গোল, যা তাকে মেক্সিকোর ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে বসায়। গোলের পর তিনি মাঠে তুলে ধরেন মেক্সিকো নম্বর ২০ জার্সি- যাতে লেখা ছিল প্রয়াত সাবেক সতীর্থ দিয়োগো জোতার নাম। জোতার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হিমেনেজের এই মুহূর্ত মন ছুঁয়ে যায় দর্শকদের।
দ্বিতীয়ার্ধে যুক্তরাষ্ট্র একটি হ্যান্ডবলের জন্য পেনাল্টি দাবি করলেও রেফারি তা অইচ্ছাকৃত বলে খারিজ করেন। তবে ম্যাচের সবচেয়ে বিতর্কিত মুহূর্ত আসে ৭৭তম মিনিটে। আলেক্সিস ভেগার ফ্রি-কিক থেকে জোহান ভাসকেজ হেড করেন, আর বল গিয়ে পৌঁছায় এদসন আলভারেজের কাছে। তার হেড গোল হলেও প্রথমে অফসাইড ধরা হয়।
তবে ভিএআর বিশ্লেষণে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্র ডিফেন্ডার আলেক্স ফ্রিম্যান অল্পের জন্য তাকে অনসাইড রেখেছেন। ফলস্বরূপ গোল বৈধ ঘোষণা করা হয়।
শেষ মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের প্যাট্রিক আজেমাং সমতা ফেরানোর সুবর্ণ সুযোগ পেলেও বল ভালোভাবে শট নিতে না পারায় তা ব্যর্থ হয়। মেক্সিকোর গোলরক্ষক লুইস মালাগন সহজেই ঠেকিয়ে দেন শটটি।
এদসন আলভারেজের ৭৭তম মিনিটের গোলে যুক্তরাষ্ট্রকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়ে রেকর্ড ১০ম বারের মতো কনকাকাফ গোল্ড কাপ জিতল মেক্সিকো। আর এ নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা ঘরে তুলল তারা।
ম্যাচের নাটকীয়তা শুরু হয় ম্যাচের চতুর্থ মিনিটেই। সেবাস্তিয়ান বেরহাল্টারের নিখুঁত ফ্রি-কিকে দুর্দান্ত হেড করেন ডিফেন্ডার ক্রিস রিচার্ডস। বলটি ক্রসবারের নিচে লেগে গোললাইন পেরিয়ে যায়—প্রথমে রেফারির দ্বিধা থাকলেও পরে গোল নিশ্চিত করা হয়। এই গোলে কিছুটা চমকে গিয়েছিল মেক্সিকো, তবে ধীরে ধীরে ম্যাচে ফিরতে শুরু করে তারা।
২৭তম মিনিটে মার্সেল রুইজের পাস থেকে সাবেক ফুলহাম স্ট্রাইকার রাউল হিমেনেজ দারুণ দক্ষতায় বাঁ পায়ে শট নিয়ে সমতা ফেরান। এটি ছিল টুর্নামেন্টে তার তৃতীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ৪২তম গোল, যা তাকে মেক্সিকোর ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা হিসেবে বসায়। গোলের পর তিনি মাঠে তুলে ধরেন মেক্সিকো নম্বর ২০ জার্সি- যাতে লেখা ছিল প্রয়াত সাবেক সতীর্থ দিয়োগো জোতার নাম। জোতার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হিমেনেজের এই মুহূর্ত মন ছুঁয়ে যায় দর্শকদের।
দ্বিতীয়ার্ধে যুক্তরাষ্ট্র একটি হ্যান্ডবলের জন্য পেনাল্টি দাবি করলেও রেফারি তা অইচ্ছাকৃত বলে খারিজ করেন। তবে ম্যাচের সবচেয়ে বিতর্কিত মুহূর্ত আসে ৭৭তম মিনিটে। আলেক্সিস ভেগার ফ্রি-কিক থেকে জোহান ভাসকেজ হেড করেন, আর বল গিয়ে পৌঁছায় এদসন আলভারেজের কাছে। তার হেড গোল হলেও প্রথমে অফসাইড ধরা হয়।
তবে ভিএআর বিশ্লেষণে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্র ডিফেন্ডার আলেক্স ফ্রিম্যান অল্পের জন্য তাকে অনসাইড রেখেছেন। ফলস্বরূপ গোল বৈধ ঘোষণা করা হয়।
শেষ মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের প্যাট্রিক আজেমাং সমতা ফেরানোর সুবর্ণ সুযোগ পেলেও বল ভালোভাবে শট নিতে না পারায় তা ব্যর্থ হয়। মেক্সিকোর গোলরক্ষক লুইস মালাগন সহজেই ঠেকিয়ে দেন শটটি।