
গণতন্ত্রের প্রশ্নে টানা ১৬ বছর ধরে বিএনপি আন্দোলন করে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা যে গণতন্ত্র কবরস্থ করেছিলেন, তা পুনর্জাগরণে আন্দোলন চালিয়ে গেছে বিএনপি। নানাবিধ নির্যাতনের পরেও কখনো থেমে যায়নি।
শুক্রবার (৪ জুলাই) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, গণতন্ত্র যখনই ধ্বংস কিংবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে, তখনই বেগম খালেদা জিয়া বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছেন। পরমত সহিষ্ণুতাও গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।
তিনি আরও বলেন, যেকোনো ধরনের অনৈতিক কাজে লিপ্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দলের কেউ যেন কারও সঙ্গে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে না পড়ে— এ জন্যই এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অপরাধ করলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনৈতিক ও অপরাধমূলক কাজের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান— জিরো টলারেন্স।
এ সময় এরইমধ্যে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে সারাদেশে বেশ কয়েকজন নেতাকে দল থেকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
রিজভী বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দিলেই বোঝা যাবে, বিএনপি কতটা জনপ্রিয়।
দ্রুত অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেয়ার দাবিও জানান বিএনপির এই সিনিয়র নেতা। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিবউন নবী খান সোহেল উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার (৪ জুলাই) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, গণতন্ত্র যখনই ধ্বংস কিংবা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছে, তখনই বেগম খালেদা জিয়া বারবার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় অবদান রেখেছেন। পরমত সহিষ্ণুতাও গণতন্ত্রের সৌন্দর্য।
তিনি আরও বলেন, যেকোনো ধরনের অনৈতিক কাজে লিপ্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। দলের কেউ যেন কারও সঙ্গে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে না পড়ে— এ জন্যই এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। অপরাধ করলেই তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অনৈতিক ও অপরাধমূলক কাজের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান— জিরো টলারেন্স।
এ সময় এরইমধ্যে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে সারাদেশে বেশ কয়েকজন নেতাকে দল থেকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
রিজভী বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দিলেই বোঝা যাবে, বিএনপি কতটা জনপ্রিয়।
দ্রুত অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেয়ার দাবিও জানান বিএনপির এই সিনিয়র নেতা। সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিবউন নবী খান সোহেল উপস্থিত ছিলেন।