
চেয়েছিলেন চিরসবুজ থাকতে। বয়স বাড়লেও মুখে যেন না পড়ে বয়সের ছাপ-এই আকাঙ্ক্ষা থেকেই হয়তো তিনি বেছে নিয়েছিলেন অ্যান্টি-এজিং ইনজেকশন। কিন্তু সেই চেষ্টাই কি তার মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়াল?
বয়স বাড়লেও চেহারায় তারুণ্য ধরে রাখার চেষ্টা করেন অনেকেই। এ জন্য ব্যবহার করেন অ্যান্টি-এজিং ক্রিম, সাপ্লিমেন্ট বা নেন বোটক্স ইনজেকশন। কেউ কেউ আবার গ্রহণ করেন হরমোনজাতীয় ওষুধ কিংবা পুষ্টিসমৃদ্ধ ইনজেকশন। তবে এসব পদ্ধতির কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বলিউড অভিনেত্রী শেফালি জারিওয়ালার মৃত্যুর পর বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, মৃত্যুর দিন তিনি উপবাসে ছিলেন এবং একটি অ্যান্টি-এজিং ইনজেকশন নিয়েছিলেন। ইনজেকশনে ভিটামিন সি ও গ্লুটাথিওন ছিল বলে জানা গেছে। চিকিৎসকদের ভাষ্যমতে, উপবাসে থাকা অবস্থায় শরীরে এই ধরনের ইনজেকশন প্রয়োগ করলে রক্তচাপ কমে যেতে পারে এবং হৃদস্পন্দনে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা জানান, বয়স ধরে রাখার জন্য ব্যবহৃত হরমোনজাতীয় ওষুধ শরীরে হাড়ক্ষয়, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ বা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। হঠাৎ করে এসব ওষুধ বন্ধ করলে মাথা ঘোরা, রক্তচাপ কমে যাওয়া বা অজ্ঞান হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া হরমোন বা ইনজেকশন নেওয়া উচিত নয় বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এসবের প্রতিক্রিয়া অনেক সময় শরীর সামাল দিতে পারে না। তাদের মতে, অ্যান্টি-এজিং সাপ্লিমেন্ট সাধারণভাবে ক্ষতিকর না হলেও অন্য কোনো ওষুধ চলাকালীন তা গ্রহণ করলে পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ায় জটিলতা তৈরি হতে পারে।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বোটক্স ইনজেকশন নেওয়ার ক্ষেত্রেও ঝুঁকি রয়েছে। অনেক সময় পদ্ধতিগত ভুলে চোখের পাতা নেমে আসা, ঠোঁট বাঁকা হয়ে যাওয়া বা মুখমণ্ডলের স্বাভাবিকতা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
অ্যান্টি-এজিং ক্রিমেও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। কারও ত্বকে শুষ্কতা, লালচে ভাব কিংবা অতিরিক্ত পাতলাতা দেখা দিতে পারে। অনেক সময় এসব ক্রিম রোদে সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে দেয়, যা দীর্ঘমেয়াদে ত্বকের ক্ষতি করে।
চিকিৎসকদের পরামর্শ, বয়স ধরে রাখার পণ্য বা ওষুধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। যেকোনো ইনজেকশন বা ওষুধ গ্রহণের আগে শরীরের অবস্থা বিবেচনায় নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
চিকিৎসকদের মতে, প্রতিটি ওষুধ বা চিকিৎসা পদ্ধতির জন্য সঠিক সময়, মাত্রা এবং উপযুক্ত শরীরগত অবস্থা থাকা জরুরি। এ বিষয়গুলো এড়িয়ে গেলে ঘটতে পারে মারাত্মক বিপদ।
বয়স বাড়লেও চেহারায় তারুণ্য ধরে রাখার চেষ্টা করেন অনেকেই। এ জন্য ব্যবহার করেন অ্যান্টি-এজিং ক্রিম, সাপ্লিমেন্ট বা নেন বোটক্স ইনজেকশন। কেউ কেউ আবার গ্রহণ করেন হরমোনজাতীয় ওষুধ কিংবা পুষ্টিসমৃদ্ধ ইনজেকশন। তবে এসব পদ্ধতির কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে বলেই জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বলিউড অভিনেত্রী শেফালি জারিওয়ালার মৃত্যুর পর বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় এসেছে। সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা গেছে, মৃত্যুর দিন তিনি উপবাসে ছিলেন এবং একটি অ্যান্টি-এজিং ইনজেকশন নিয়েছিলেন। ইনজেকশনে ভিটামিন সি ও গ্লুটাথিওন ছিল বলে জানা গেছে। চিকিৎসকদের ভাষ্যমতে, উপবাসে থাকা অবস্থায় শরীরে এই ধরনের ইনজেকশন প্রয়োগ করলে রক্তচাপ কমে যেতে পারে এবং হৃদস্পন্দনে সমস্যা দেখা দিতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা জানান, বয়স ধরে রাখার জন্য ব্যবহৃত হরমোনজাতীয় ওষুধ শরীরে হাড়ক্ষয়, স্থূলতা, উচ্চ রক্তচাপ বা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। হঠাৎ করে এসব ওষুধ বন্ধ করলে মাথা ঘোরা, রক্তচাপ কমে যাওয়া বা অজ্ঞান হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া হরমোন বা ইনজেকশন নেওয়া উচিত নয় বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এসবের প্রতিক্রিয়া অনেক সময় শরীর সামাল দিতে পারে না। তাদের মতে, অ্যান্টি-এজিং সাপ্লিমেন্ট সাধারণভাবে ক্ষতিকর না হলেও অন্য কোনো ওষুধ চলাকালীন তা গ্রহণ করলে পারস্পরিক প্রতিক্রিয়ায় জটিলতা তৈরি হতে পারে।
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া বোটক্স ইনজেকশন নেওয়ার ক্ষেত্রেও ঝুঁকি রয়েছে। অনেক সময় পদ্ধতিগত ভুলে চোখের পাতা নেমে আসা, ঠোঁট বাঁকা হয়ে যাওয়া বা মুখমণ্ডলের স্বাভাবিকতা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
অ্যান্টি-এজিং ক্রিমেও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে বলে জানান বিশেষজ্ঞরা। কারও ত্বকে শুষ্কতা, লালচে ভাব কিংবা অতিরিক্ত পাতলাতা দেখা দিতে পারে। অনেক সময় এসব ক্রিম রোদে সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে দেয়, যা দীর্ঘমেয়াদে ত্বকের ক্ষতি করে।
চিকিৎসকদের পরামর্শ, বয়স ধরে রাখার পণ্য বা ওষুধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। যেকোনো ইনজেকশন বা ওষুধ গ্রহণের আগে শরীরের অবস্থা বিবেচনায় নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
চিকিৎসকদের মতে, প্রতিটি ওষুধ বা চিকিৎসা পদ্ধতির জন্য সঠিক সময়, মাত্রা এবং উপযুক্ত শরীরগত অবস্থা থাকা জরুরি। এ বিষয়গুলো এড়িয়ে গেলে ঘটতে পারে মারাত্মক বিপদ।