
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় ঘরে ঢুকে হোসনে আরা বেগম (৭০) নামে এক বৃদ্ধ নারীকে কুপিয়ে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) সন্ধ্যা সাতটায় উপজেলার ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের ৬নম্বর ওয়ার্ডের জগদানন্দ গ্রামের কামাল কোম্পানির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আহত হোসনে আরা বেগম আত্মগোপনে থাকা কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ কামাল খান ওরফে কামাল কোম্পানির মা।
ভুক্তভোগীর অপর ছেলে মাইন উদ্দিন অভিযোগ করে বলেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে তার মা ঘরে একা ছিলেন। ওই সময় আমি ও আমার স্ত্রী ডাক্তার দেখানোর জন্য বাড়ির বাহিরে ছিলাম। সন্ধ্যার দিকে দুর্বৃত্তরা ঘরে প্রবেশ করে আমার মায়ের মাথায় ধারারো অস্ত্র দিয়ে তিনটি কোপ দেয়। এরপর তার শরীরে থাকা প্রায় ৪ ভরি স্বর্ণালংকার ও ঘরে থাকা সাড়ে তিন লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। পরে আমার ভাতিজা সালমান এসে দেখে তার দাদিকে রক্তাক্ত হয়ে পড়ে থাকত দেখে চিৎকার দেয়। চিৎকার শুনে আশপাশের সবাই এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাতে ঢাকায় নেওয়া হয়।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ওই নারী সব সময় শরীরে স্বর্ণালংকার ব্যবহার করতেন। ধারণা করা হচ্ছে, চুরি করতে আসা লোককে চিনে ফেলায় তাকে গুরুত্বর জখম করা হয়। পুলিশ ঘটনার রহস্য উদঘাটনে চেষ্টা চালাচ্ছে।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) সন্ধ্যা সাতটায় উপজেলার ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের ৬নম্বর ওয়ার্ডের জগদানন্দ গ্রামের কামাল কোম্পানির বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আহত হোসনে আরা বেগম আত্মগোপনে থাকা কবিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ কামাল খান ওরফে কামাল কোম্পানির মা।
ভুক্তভোগীর অপর ছেলে মাইন উদ্দিন অভিযোগ করে বলেন, মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে তার মা ঘরে একা ছিলেন। ওই সময় আমি ও আমার স্ত্রী ডাক্তার দেখানোর জন্য বাড়ির বাহিরে ছিলাম। সন্ধ্যার দিকে দুর্বৃত্তরা ঘরে প্রবেশ করে আমার মায়ের মাথায় ধারারো অস্ত্র দিয়ে তিনটি কোপ দেয়। এরপর তার শরীরে থাকা প্রায় ৪ ভরি স্বর্ণালংকার ও ঘরে থাকা সাড়ে তিন লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। পরে আমার ভাতিজা সালমান এসে দেখে তার দাদিকে রক্তাক্ত হয়ে পড়ে থাকত দেখে চিৎকার দেয়। চিৎকার শুনে আশপাশের সবাই এগিয়ে এসে তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাতে ঢাকায় নেওয়া হয়।
কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ওই নারী সব সময় শরীরে স্বর্ণালংকার ব্যবহার করতেন। ধারণা করা হচ্ছে, চুরি করতে আসা লোককে চিনে ফেলায় তাকে গুরুত্বর জখম করা হয়। পুলিশ ঘটনার রহস্য উদঘাটনে চেষ্টা চালাচ্ছে।