
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, ‘ছাত্র-জনতার সম্মিলিত অভ্যুত্থানের মধ্যদিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে। সুযোগ হয়েছে নতুন বাংলাদেশ গড়ার।’
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৬ বছর নির্মম অত্যাচার, নির্যাতন, গ্রেফতার ও খুনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা চিরস্থায়ী করতে চেয়েছিল আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) সন্ধ্যায় গণঅভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বেগম খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, এই আন্দোলনে যারা শহিদ হয়েছেন তাদেরকে জানাচ্ছি আন্তরিক শ্রদ্ধা। তাদের এই আত্মত্যাগ জাতি চিরদিন মনে রাখবে।
তিনি আরও বলেন, যারা গুম, খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়েছেন, তাদের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। পাশাপাশি দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে হবে।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেন, আমাদের সামনে নতুন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, তা আমাদের দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, দীর্ঘ ১৬ বছর নির্মম অত্যাচার, নির্যাতন, গ্রেফতার ও খুনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা চিরস্থায়ী করতে চেয়েছিল আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) সন্ধ্যায় গণঅভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ চীন-মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বেগম খালেদা জিয়া এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, এই আন্দোলনে যারা শহিদ হয়েছেন তাদেরকে জানাচ্ছি আন্তরিক শ্রদ্ধা। তাদের এই আত্মত্যাগ জাতি চিরদিন মনে রাখবে।
তিনি আরও বলেন, যারা গুম, খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার হয়েছেন, তাদের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। পাশাপাশি দ্রুত বিচারের ব্যবস্থা ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে হবে।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বলেন, আমাদের সামনে নতুন করে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, তা আমাদের দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে। কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে। জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।