
জাতীয় দলের দরজায় অনেকদিন ধরেই কড়া নাড়ছেন নুরুল হাসান সোহান। কিন্তু ভাগ্য যেন বারবার মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ের সাদা বলের ক্রিকেটে ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের পরও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘোষিত ওয়ানডে দলে জায়গা হয়নি এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটারের। তার এই উপেক্ষা শুধু প্রশ্ন তোলে না বরং নির্বাচকদের সিদ্ধান্ত নিয়ে বিতর্কও সৃষ্টি করে।
সাম্প্রতিক ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের পারফরম্যান্সই তার যোগ্যতার প্রমাণ। ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে ১১ ম্যাচে করেছেন ৫১২ রান। দুটি শতক ও দুটি অর্ধশতকে ব্যাটিং গড় ৫৮, স্ট্রাইকরেট ৯৩.৫৪- একজন মিডলঅর্ডার ব্যাটারের জন্য, যা দুর্দান্ত। আগের মৌসুমেও ছিল ৪৯৫ রান। শুধু ঘরোয়া লিগেই নয়, নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষেও সোহান নিজেকে প্রমাণ করেছেন- চার দিনের ম্যাচে ১০৭ রান, ওয়ানডেতে এক ঝলকে ১১২। তারপরও জাতীয় দলে সুযোগ না পাওয়া অনেকের কাছেই একরকম অন্যায় মনে হচ্ছে।
মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহর অনুপস্থিতিতে মিডলঅর্ডারে একজন অভিজ্ঞ ও লড়াকু ব্যাটার প্রয়োজন ছিল বলেই মনে করা হচ্ছে। সেই জায়গায় সোহান ছিলেন আদর্শ বিকল্প। ফলে তাকে না রাখা নির্বাচকদের সিদ্ধান্তকে ঘিরে প্রশ্ন উঠেছে। তবে নিজে এসব বিতর্কে না গিয়ে সোহান আছেন বাস্তবতাকে মেনে নিয়েই। হার না মানা মনোভাব নিয়েই সামনে এগিয়ে যেতে চান। তার মতে, ‘আগেও বলেছি, জাতীয় দলে খেলাটা আমার লক্ষ্য। কিন্তু এটা অনেকটা ভাগ্যের ব্যাপারও। আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে পারফর্ম করা। সিলেকশন আমার হাতে নেই, তবে নিজের পারফরম্যান্সটা ঠিক রাখাটা আমার দায়িত্ব।’
তিনি আরও বলেন, ‘সময় ভালো-মন্দ যেতেই পারে। এই সময়টা কাজে লাগিয়ে যদি ভালো কিছু করা যায়, তাহলে ক্যারিয়ারে সেটার প্রভাব থাকবে। আমি ভাগ্যে বিশ্বাস করি, আল্লাহর ওপর ভরসা রাখি। যতটুকু আমার হাতের মধ্যে, তা হচ্ছে কঠোর পরিশ্রম করা।’এই মানসিকতা এবং পারফরম্যান্সই প্রমাণ করে দেয়, নুরুল হাসান সোহান শুধু একজন কিপার বা ব্যাটার নন, একজন সংগ্রামী ক্রিকেটার, যিনি বারবার প্রমাণ করেও সুযোগের অপেক্ষায় আছেন।
সাম্প্রতিক ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের পারফরম্যান্সই তার যোগ্যতার প্রমাণ। ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে ১১ ম্যাচে করেছেন ৫১২ রান। দুটি শতক ও দুটি অর্ধশতকে ব্যাটিং গড় ৫৮, স্ট্রাইকরেট ৯৩.৫৪- একজন মিডলঅর্ডার ব্যাটারের জন্য, যা দুর্দান্ত। আগের মৌসুমেও ছিল ৪৯৫ রান। শুধু ঘরোয়া লিগেই নয়, নিউজিল্যান্ড ‘এ’ দলের বিপক্ষেও সোহান নিজেকে প্রমাণ করেছেন- চার দিনের ম্যাচে ১০৭ রান, ওয়ানডেতে এক ঝলকে ১১২। তারপরও জাতীয় দলে সুযোগ না পাওয়া অনেকের কাছেই একরকম অন্যায় মনে হচ্ছে।
মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহর অনুপস্থিতিতে মিডলঅর্ডারে একজন অভিজ্ঞ ও লড়াকু ব্যাটার প্রয়োজন ছিল বলেই মনে করা হচ্ছে। সেই জায়গায় সোহান ছিলেন আদর্শ বিকল্প। ফলে তাকে না রাখা নির্বাচকদের সিদ্ধান্তকে ঘিরে প্রশ্ন উঠেছে। তবে নিজে এসব বিতর্কে না গিয়ে সোহান আছেন বাস্তবতাকে মেনে নিয়েই। হার না মানা মনোভাব নিয়েই সামনে এগিয়ে যেতে চান। তার মতে, ‘আগেও বলেছি, জাতীয় দলে খেলাটা আমার লক্ষ্য। কিন্তু এটা অনেকটা ভাগ্যের ব্যাপারও। আমার কাছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে পারফর্ম করা। সিলেকশন আমার হাতে নেই, তবে নিজের পারফরম্যান্সটা ঠিক রাখাটা আমার দায়িত্ব।’
তিনি আরও বলেন, ‘সময় ভালো-মন্দ যেতেই পারে। এই সময়টা কাজে লাগিয়ে যদি ভালো কিছু করা যায়, তাহলে ক্যারিয়ারে সেটার প্রভাব থাকবে। আমি ভাগ্যে বিশ্বাস করি, আল্লাহর ওপর ভরসা রাখি। যতটুকু আমার হাতের মধ্যে, তা হচ্ছে কঠোর পরিশ্রম করা।’এই মানসিকতা এবং পারফরম্যান্সই প্রমাণ করে দেয়, নুরুল হাসান সোহান শুধু একজন কিপার বা ব্যাটার নন, একজন সংগ্রামী ক্রিকেটার, যিনি বারবার প্রমাণ করেও সুযোগের অপেক্ষায় আছেন।