
ঝালকাঠিতে শতাধিক বাবুই পাখির ছানা হত্যা মামলার প্রধান আসামি মোবারক আলীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
ঝালকাঠি গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ এলাকা থেকে রোববার সন্ধ্যায় তাকে গ্রেফতার করে।
মোবারক আলী জেলার গুয়াটন এলাকার মৃত মোসলেম আলী ফকিরের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোয়েন্দা পুলিশ পরিদর্শক (ওসি ডিবি) মো. সেলিম উদ্দিন। ঝালকাঠি জেলা পুলিশের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তিনি এ তথ্য প্রদান করেন।
স্থানীয়রা জানান, মোবারক আলী ফকিরের মালিকানাধিন জমির তালগাছটি দীর্ঘদিন ধরে বাবুই পাখির নিরাপদ আবাসস্থল ছিল। এ গাছে অসংখ্য বাবুই পাখির বাসা, ডিম ও ছানা ছিল। গাছটি মিজানুর রহমান নামের এক ব্যক্তি কিনে কেটে ফেলে। এতে প্রায় শতাধিক ছানা ও ডিম ধ্বংস হয়ে যায়। এই প্রাণি হত্যার ঘটনায় এলাকাবাসী মর্মাহত হয়ে পড়েন ।
স্থানীয় জাহিদ হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এই তালগাছটি শুধু একটি গাছ ছিল না, ছিল একটি প্রাণিবৈচিত্রের কেন্দ্র ছিল। যারা এই কাজ করেছে, তারা প্রকৃতির বিরুদ্ধে অপরাধ করেছে।
ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুর রহমান জানান, বাবুই পাখির বিষয়ে ঝালকাঠি সদর থানায় মোবারক আলী, মিজানুর রহমান এবং ফারুক হোসেনকে আসামি করে ৩৭৯নং ধারায় একটি মামলা করা হয়েছে। বণ্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয়ে PORনং ০১/ ঝাল ২০২৪-২৫ নামীয় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গোয়েন্দা পুলিশ পরিদর্শক (ওসি) মো. সেলিম উদ্দিন জানান, গত ২৭ জুন শুক্রবার ঝালকাঠি সদর থানাধীন শেখেরহাট ইউনিয়নের পূর্ব গুয়াটন এলাকায় একটি তালগাছ কাটা হয়। উক্ত তালগাছের ডগায় ডগায় পাতার সঙ্গে ঝুলানো ছিল বাবুই পাখির বাসা। বাবুই পাখির বাসায় ছিল শতাধিক ছানা ও ডিম। কিছু দুষ্কৃতিকারী তালগাছটি কাটার ফলে পাখির ছানা ও ডিম পানিতে পড়ে যায়। প্রাপ্তবয়স্ক কিছু পাখি উড়ে গেলেও শতাধিক ছানার মৃত্যু হয় এবং ডিম গুলো ভেঙে যায়। এই গাছটি ছিল ওই এলাকার বাবুই পাখির আশ্রয় ও প্রজননস্থল।
শতাধিক বাবুই পাখির ছানা হত্যার অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। পরবর্তীতে বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ২৯ জুন রোববার এই বিষয়ে মামলা রুজু হয়। পরে বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজির নির্দেশনায় ঝালকাঠি জেলার পুলিশ সুপারের পরিকল্পনায় জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি চৌকস টিম ৩ ঘণ্টার ব্যবধানে ঘটনার সঙ্গে জড়িত এজাহার নামীয় প্রধান আসামি মো. মোবারেক আলী ফকিরকে (৬৫) গ্রেফতার করে। আসামিকে আদালতে প্রেরণ এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যান্য আসামিদেরকে গ্রেফতারের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান ওসি।
ঝালকাঠি গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ এলাকা থেকে রোববার সন্ধ্যায় তাকে গ্রেফতার করে।
মোবারক আলী জেলার গুয়াটন এলাকার মৃত মোসলেম আলী ফকিরের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোয়েন্দা পুলিশ পরিদর্শক (ওসি ডিবি) মো. সেলিম উদ্দিন। ঝালকাঠি জেলা পুলিশের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে তিনি এ তথ্য প্রদান করেন।
স্থানীয়রা জানান, মোবারক আলী ফকিরের মালিকানাধিন জমির তালগাছটি দীর্ঘদিন ধরে বাবুই পাখির নিরাপদ আবাসস্থল ছিল। এ গাছে অসংখ্য বাবুই পাখির বাসা, ডিম ও ছানা ছিল। গাছটি মিজানুর রহমান নামের এক ব্যক্তি কিনে কেটে ফেলে। এতে প্রায় শতাধিক ছানা ও ডিম ধ্বংস হয়ে যায়। এই প্রাণি হত্যার ঘটনায় এলাকাবাসী মর্মাহত হয়ে পড়েন ।
স্থানীয় জাহিদ হোসেন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এই তালগাছটি শুধু একটি গাছ ছিল না, ছিল একটি প্রাণিবৈচিত্রের কেন্দ্র ছিল। যারা এই কাজ করেছে, তারা প্রকৃতির বিরুদ্ধে অপরাধ করেছে।
ঝালকাঠি জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুর রহমান জানান, বাবুই পাখির বিষয়ে ঝালকাঠি সদর থানায় মোবারক আলী, মিজানুর রহমান এবং ফারুক হোসেনকে আসামি করে ৩৭৯নং ধারায় একটি মামলা করা হয়েছে। বণ্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয়ে PORনং ০১/ ঝাল ২০২৪-২৫ নামীয় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গোয়েন্দা পুলিশ পরিদর্শক (ওসি) মো. সেলিম উদ্দিন জানান, গত ২৭ জুন শুক্রবার ঝালকাঠি সদর থানাধীন শেখেরহাট ইউনিয়নের পূর্ব গুয়াটন এলাকায় একটি তালগাছ কাটা হয়। উক্ত তালগাছের ডগায় ডগায় পাতার সঙ্গে ঝুলানো ছিল বাবুই পাখির বাসা। বাবুই পাখির বাসায় ছিল শতাধিক ছানা ও ডিম। কিছু দুষ্কৃতিকারী তালগাছটি কাটার ফলে পাখির ছানা ও ডিম পানিতে পড়ে যায়। প্রাপ্তবয়স্ক কিছু পাখি উড়ে গেলেও শতাধিক ছানার মৃত্যু হয় এবং ডিম গুলো ভেঙে যায়। এই গাছটি ছিল ওই এলাকার বাবুই পাখির আশ্রয় ও প্রজননস্থল।
শতাধিক বাবুই পাখির ছানা হত্যার অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। পরবর্তীতে বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ২৯ জুন রোববার এই বিষয়ে মামলা রুজু হয়। পরে বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজির নির্দেশনায় ঝালকাঠি জেলার পুলিশ সুপারের পরিকল্পনায় জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি চৌকস টিম ৩ ঘণ্টার ব্যবধানে ঘটনার সঙ্গে জড়িত এজাহার নামীয় প্রধান আসামি মো. মোবারেক আলী ফকিরকে (৬৫) গ্রেফতার করে। আসামিকে আদালতে প্রেরণ এবং ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্যান্য আসামিদেরকে গ্রেফতারের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান ওসি।