
মাত্র পঞ্চাশ দিন বাকি। মুক্তির দিন ঘনিয়ে আসতেই রজনীকান্তের বহুল প্রতীক্ষিত সিনেমা ‘কুলি’ নিয়ে উত্তাপ বাড়ছে দর্শক মহলে। তবে সিনেমার গল্প নয়, সাম্প্রতিক কদিনে সবচেয়ে আলোচিত হয়ে উঠেছিল এর নামকরণ নিয়ে বিতর্ক। হিন্দি সংস্করণের জন্য ‘মজদুর’ নাম বেছে নিয়ে নির্মাতারা যে ঝুঁকি নিয়েছিলেন, সেটিই শেষ পর্যন্ত তাদের বদলাতে হয়েছে।
শুরুতে ভাবা হয়েছিল, ‘মজদুর’ নামটি হিন্দি অঞ্চলে সাংস্কৃতিক সংযোগ গড়বে। কিন্তু বাস্তবে হলো উল্টো। সোশ্যাল মিডিয়া ছেয়ে গেল হাস্যরসাত্মক মিমে। অনেকেই নামটিকে বর্ণনা করলেন সোজাসাপ্টা, সস্তা ও পুরনো ধাঁচের বলে। এর ফলে সিনেমার হাইপ যেন খানিকটা নেমেই গেল।
রজনীকান্তের সিনেমার জন্য দর্শকদের ভালোবাসা বরাবরই প্রবল। তাই তারা সরাসরি বার্তা দিলেন নির্মাতাদের—কুলি নামের ম্যাস আবেদন নষ্ট করবেন না। সেই চাপেই শেষ পর্যন্ত নির্মাতারা নীরবে ‘মজদুর’ নাম বাদ দিয়ে নতুন নাম ঘোষণা করলেন—‘কুলি: দ্য পাওয়ারহাউস’।
৫০ দিনের কাউন্টডাউনের সময় নতুন পোস্টার প্রকাশ করা হলো যেখানে সব ভাষায় একই নাম রাখা হয়েছে। নির্মাতারা স্পষ্ট করে দিলেন, প্যান-ইন্ডিয়া সিনেমার আবেদন অক্ষুণ্ণ রাখাই তাদের লক্ষ্য। দর্শকের দাবিকেই সম্মান জানিয়ে আবারও ফিরল কুলি নামের জাদু।
তবে নামের এই টানাপোড়েন শুধুই ইমেজের বিষয় নয়, বক্স অফিসের লড়াইয়েও এর গুরুত্ব কম নয়। ১৪ আগস্ট মুক্তি পেতে যাচ্ছে ‘কুলি’। আর ঠিক সেদিনই প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে থাকছে ‘ওয়ার ২’, যেখানে হৃতিক রোশন, জুনিয়র এনটিআর ও কিয়ারা আডবানির মতো তারকারা একসঙ্গে।
এ ধরনের বড় সংঘর্ষে সিনেমার নাম, পোস্টার, ট্রেলার—সবকিছুই হয়ে ওঠে লড়াইয়ের হাতিয়ার। ‘মজদুর’ নামটি বিশেষ করে উত্তর ভারতের সিঙ্গল স্ক্রিন দর্শকদের সঙ্গে সংযোগ নষ্ট করে দিতে পারত। তাই শেষ মুহূর্তে এই পরিবর্তন ছিল এক কৌশলী পদক্ষেপ।
সব মিলিয়ে বলা যায়, ‘কুলি: দ্য পাওয়ারহাউস’ শুধু একটি সিনেমার নাম নয়, দর্শকদের প্রতি এক বার্তা—তাদের চাওয়াকেই গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে এবার বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক-এনটিআর-এর মহাযুদ্ধ যে জমজমাট হবে, তা এখন প্রায় নিশ্চিত।
শুরুতে ভাবা হয়েছিল, ‘মজদুর’ নামটি হিন্দি অঞ্চলে সাংস্কৃতিক সংযোগ গড়বে। কিন্তু বাস্তবে হলো উল্টো। সোশ্যাল মিডিয়া ছেয়ে গেল হাস্যরসাত্মক মিমে। অনেকেই নামটিকে বর্ণনা করলেন সোজাসাপ্টা, সস্তা ও পুরনো ধাঁচের বলে। এর ফলে সিনেমার হাইপ যেন খানিকটা নেমেই গেল।
রজনীকান্তের সিনেমার জন্য দর্শকদের ভালোবাসা বরাবরই প্রবল। তাই তারা সরাসরি বার্তা দিলেন নির্মাতাদের—কুলি নামের ম্যাস আবেদন নষ্ট করবেন না। সেই চাপেই শেষ পর্যন্ত নির্মাতারা নীরবে ‘মজদুর’ নাম বাদ দিয়ে নতুন নাম ঘোষণা করলেন—‘কুলি: দ্য পাওয়ারহাউস’।
৫০ দিনের কাউন্টডাউনের সময় নতুন পোস্টার প্রকাশ করা হলো যেখানে সব ভাষায় একই নাম রাখা হয়েছে। নির্মাতারা স্পষ্ট করে দিলেন, প্যান-ইন্ডিয়া সিনেমার আবেদন অক্ষুণ্ণ রাখাই তাদের লক্ষ্য। দর্শকের দাবিকেই সম্মান জানিয়ে আবারও ফিরল কুলি নামের জাদু।
তবে নামের এই টানাপোড়েন শুধুই ইমেজের বিষয় নয়, বক্স অফিসের লড়াইয়েও এর গুরুত্ব কম নয়। ১৪ আগস্ট মুক্তি পেতে যাচ্ছে ‘কুলি’। আর ঠিক সেদিনই প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে থাকছে ‘ওয়ার ২’, যেখানে হৃতিক রোশন, জুনিয়র এনটিআর ও কিয়ারা আডবানির মতো তারকারা একসঙ্গে।
এ ধরনের বড় সংঘর্ষে সিনেমার নাম, পোস্টার, ট্রেলার—সবকিছুই হয়ে ওঠে লড়াইয়ের হাতিয়ার। ‘মজদুর’ নামটি বিশেষ করে উত্তর ভারতের সিঙ্গল স্ক্রিন দর্শকদের সঙ্গে সংযোগ নষ্ট করে দিতে পারত। তাই শেষ মুহূর্তে এই পরিবর্তন ছিল এক কৌশলী পদক্ষেপ।
সব মিলিয়ে বলা যায়, ‘কুলি: দ্য পাওয়ারহাউস’ শুধু একটি সিনেমার নাম নয়, দর্শকদের প্রতি এক বার্তা—তাদের চাওয়াকেই গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে এবার বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক-এনটিআর-এর মহাযুদ্ধ যে জমজমাট হবে, তা এখন প্রায় নিশ্চিত।