
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আব্দুল রহমান খানের অপসারণের দাবিতে লাগাতার কমপ্লিট শাটডাউন ও মার্চ টু এনবিআর কর্মসূচি পালন করছেন পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে কাস্টমস কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
শনিবার (২৮ জুন) বিকেল থেকে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে এই কর্মসূচি পালন শুরু হয়। এ কর্মসূচির কারণে ভারতের আমদানি পণ্য বাংলাদেশে আসেনি। ভারতে যেতে পারেনি কোনো রফতানির পণ্য।
সারাদেশের এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ডাকা কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির কারণে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে বন্ধ রয়েছে আমদানি ও রফতানি বাণিজ্য।
কাস্টমস কার্যালয় খোলা থাকলেও তারা কোনো কার্যক্রম করছেন না কর্মকর্তারা। কেউ কেউ কাস্টমসে আসলেও তারা দাপ্তরিক কাজ থেকে বিরত রয়েছেন।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর সিএন্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এই শাটডাউনে রাজস্ব হারায়ে দেশ আব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। একই সঙ্গে শ্রমিক, সিএন্ডএফ এজেন্ট, ট্রান্সপোর্ট সকলে সমান ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর আমদানি ও রফতানিকারক গ্রুপের আহব্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য রাশেদ আরী সরকার বলেন, বন্দরে ১৪৮টি গাড়ি ক্লিয়ারেন্সের অভাবে বের হতে পারছে না। ব্যবসায়ী শ্রমিক ও সংশিষ্ট সকলেই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাবে।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী রেভিনিউ অফিসার আবু সাঈদ বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা মোতাবেক কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছি। তবে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে। যাত্রী পারাপার কমপ্লিট শাটডাউনের আওতার বাইরে।
শনিবার (২৮ জুন) বিকেল থেকে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে এই কর্মসূচি পালন শুরু হয়। এ কর্মসূচির কারণে ভারতের আমদানি পণ্য বাংলাদেশে আসেনি। ভারতে যেতে পারেনি কোনো রফতানির পণ্য।
সারাদেশের এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদের ডাকা কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির কারণে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে বন্ধ রয়েছে আমদানি ও রফতানি বাণিজ্য।
কাস্টমস কার্যালয় খোলা থাকলেও তারা কোনো কার্যক্রম করছেন না কর্মকর্তারা। কেউ কেউ কাস্টমসে আসলেও তারা দাপ্তরিক কাজ থেকে বিরত রয়েছেন।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর সিএন্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এই শাটডাউনে রাজস্ব হারায়ে দেশ আব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। একই সঙ্গে শ্রমিক, সিএন্ডএফ এজেন্ট, ট্রান্সপোর্ট সকলে সমান ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর আমদানি ও রফতানিকারক গ্রুপের আহব্বায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য রাশেদ আরী সরকার বলেন, বন্দরে ১৪৮টি গাড়ি ক্লিয়ারেন্সের অভাবে বের হতে পারছে না। ব্যবসায়ী শ্রমিক ও সংশিষ্ট সকলেই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাবে।
বাংলাবান্ধা স্থলবন্দর স্থল শুল্ক স্টেশনের সহকারী রেভিনিউ অফিসার আবু সাঈদ বলেন, আমরা কেন্দ্রীয় নির্দেশনা মোতাবেক কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি পালন করছি। তবে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে। যাত্রী পারাপার কমপ্লিট শাটডাউনের আওতার বাইরে।