
ঐক্যমত কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ, রাষ্ট্রের মূলনীতি এবং নির্বাচনী এলাকা নির্ধারণ নিয়ে আলোচনা করা হবে।
রোববার (২২ জুন) সকালে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে তিনি এ কথা বলেন। এদিন কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের পঞ্চম দিনের সংলাপের স্বাগত বক্তব্য দেন আলী রীয়াজ।
গত কয়েক দিনের আলোচনায় কিছু বিষয় অমীমাংসিত রয়েছে জানিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, কিছু বিষয়ে আমরা এক জায়গায় আসতে পারিনি। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে- উচ্চকক্ষ গঠন, উচ্চকক্ষ কীভাবে গঠিত হবে? নারীদের প্রতিনিধিত্ব কিভাবে হবে? রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া কি ব্যবহার হবে?
তিনি আরও বলেন, এসব প্রসঙ্গে আমাদের সঙ্গে কয়েকটি রাজনৈতিক দল যোগাযোগ করেছে এবং আমরাও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি।
আলী রীয়াজ বলেন, উচ্চকক্ষের বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ। রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অনুরোধ এসেছে, তারা একটু নীতিনির্ধারক পর্যায়ে আলোচনা করতে চায়। সেজন্য একটু সময় দরকার। সেই কারণে আমরা কমিশনের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমরা এ বিষয়গুলো আর একটু পরে অর্থাৎ আগামী সপ্তাহে আলোচনা করি।
তিনি বলেন, আগামী দুই দিন সংলাপ মুলতবি রাখা হবেঅ। যেনো এই সময় আপনারা আলাপ-আলোচনা করে ফেরত আসতে পারবেন। কমিশন নিজেও মনে করে যে, কমিশনের নিজেরও একটু বসা দরকার।
রোববার (২২ জুন) সকালে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির মিলনায়তনে তিনি এ কথা বলেন। এদিন কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের পঞ্চম দিনের সংলাপের স্বাগত বক্তব্য দেন আলী রীয়াজ।
গত কয়েক দিনের আলোচনায় কিছু বিষয় অমীমাংসিত রয়েছে জানিয়ে আলী রীয়াজ বলেন, কিছু বিষয়ে আমরা এক জায়গায় আসতে পারিনি। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে- উচ্চকক্ষ গঠন, উচ্চকক্ষ কীভাবে গঠিত হবে? নারীদের প্রতিনিধিত্ব কিভাবে হবে? রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের প্রক্রিয়া কি ব্যবহার হবে?
তিনি আরও বলেন, এসব প্রসঙ্গে আমাদের সঙ্গে কয়েকটি রাজনৈতিক দল যোগাযোগ করেছে এবং আমরাও কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি।
আলী রীয়াজ বলেন, উচ্চকক্ষের বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ। রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অনুরোধ এসেছে, তারা একটু নীতিনির্ধারক পর্যায়ে আলোচনা করতে চায়। সেজন্য একটু সময় দরকার। সেই কারণে আমরা কমিশনের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমরা এ বিষয়গুলো আর একটু পরে অর্থাৎ আগামী সপ্তাহে আলোচনা করি।
তিনি বলেন, আগামী দুই দিন সংলাপ মুলতবি রাখা হবেঅ। যেনো এই সময় আপনারা আলাপ-আলোচনা করে ফেরত আসতে পারবেন। কমিশন নিজেও মনে করে যে, কমিশনের নিজেরও একটু বসা দরকার।