
দেশে ডেঙ্গুর পাশাপাশি উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা সংক্রমণ। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে ২৪৮ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ১০৪ জনই বরিশাল বিভাগের। যদিও বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ডেঙ্গুতে কারও মৃত্যু হয়নি।
এর আগের দিন বুধবার ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে এবং আক্রান্ত হয়েছিলেন ২৪৪ জন। এই চলতি মাসের ১৯ দিনে মোট মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের এবং মোট আক্রান্ত হয়েছেন দুই হাজার ৫৮১ জন। আর সব মিলিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৬ হাজার ৯২৬ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ৫৯ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৪০ দশমিক ৮ শতাংশ নারী। এছাড়া এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩০ জন।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৯ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২০ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৩৫ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮ জন
এবং রংপুর ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১ জন রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ২১৬ জন ডেঙ্গুরোগী। আর এ বছর হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫ হাজার ১০৩ জন। এর আগের বছর ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং মারা গেছেন ৫৭৫ জন।
এদিকে, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। বৃহস্পতিবার নতুন করে আরও ২৮ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। এর আগের দিন বুধবার করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে আক্রান্ত হয়েছিলেন ১৮ জন। আর এই নিয়ে চলতি বছরে ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এই সব মৃত্যু সবই এ মাসে মাসে গেছেন।
বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অধিদফতরের তথ্যমতে, দেশে এখন পর্যন্ত করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৫১ হাজার ৯৩২ জন। আর মোট মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৫০৬ জন।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, দেশে করোনাভাইরাসের নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্ট বা উপধরনে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ফলে বয়স্ক মানুষ, দীর্ঘমেয়াদি জটিল রোগে আক্রান্ত মানুষ, শিশু, গর্ভবতী নারী এবং নানা কারণে যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম তারাই বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তাই এই সময়ে কারও জ্বর হলে কোনোভাবেই সেটাকে অবহেলা করা যাবে না। একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নিতে হবে। একইসঙ্গে করোনা ও ডেঙ্গু টেস্ট করার পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন তারা।
উল্লেখ্য, দেশে ২০২০ সালের ৮ মার্চ প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্তের ঘোষণা দেয় সরকার। আর করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে ওই মাসের ১৮ তারিখে।
এর আগের দিন বুধবার ডেঙ্গুতে মৃত্যুশূন্য দিনে এবং আক্রান্ত হয়েছিলেন ২৪৪ জন। এই চলতি মাসের ১৯ দিনে মোট মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের এবং মোট আক্রান্ত হয়েছেন দুই হাজার ৫৮১ জন। আর সব মিলিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন মোট ৬ হাজার ৯২৬ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ৫৯ দশমিক ২ শতাংশ পুরুষ এবং ৪০ দশমিক ৮ শতাংশ নারী। এছাড়া এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৩০ জন।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৯ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ২০ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৩৫ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৭ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৮ জন
এবং রংপুর ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১ জন রয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ২১৬ জন ডেঙ্গুরোগী। আর এ বছর হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৫ হাজার ১০৩ জন। এর আগের বছর ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং মারা গেছেন ৫৭৫ জন।
এদিকে, দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। বৃহস্পতিবার নতুন করে আরও ২৮ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। এর আগের দিন বুধবার করোনায় মৃত্যুশূন্য দিনে আক্রান্ত হয়েছিলেন ১৮ জন। আর এই নিয়ে চলতি বছরে ৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এই সব মৃত্যু সবই এ মাসে মাসে গেছেন।
বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে পাঠানো করোনাবিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
অধিদফতরের তথ্যমতে, দেশে এখন পর্যন্ত করোনায় মোট আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৫১ হাজার ৯৩২ জন। আর মোট মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৫০৬ জন।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, দেশে করোনাভাইরাসের নতুন সাব-ভ্যারিয়েন্ট বা উপধরনে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ফলে বয়স্ক মানুষ, দীর্ঘমেয়াদি জটিল রোগে আক্রান্ত মানুষ, শিশু, গর্ভবতী নারী এবং নানা কারণে যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কম তারাই বেশি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তাই এই সময়ে কারও জ্বর হলে কোনোভাবেই সেটাকে অবহেলা করা যাবে না। একজন রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নিতে হবে। একইসঙ্গে করোনা ও ডেঙ্গু টেস্ট করার পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন তারা।
উল্লেখ্য, দেশে ২০২০ সালের ৮ মার্চ প্রথম করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্তের ঘোষণা দেয় সরকার। আর করোনায় প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে ওই মাসের ১৮ তারিখে।