
মার্কিন নৌবাহিনীর বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরী ‘ইউএসএস জেরাল্ড আর. ফোর্ড’ ভূমধ্যসাগরে প্রস্তুত করা হয়েছে। যেকোনো সময় ইরানে হামলা চালাতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
বুধবার (১৮ জুন) মার্কিন গণমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টে সিএনএনের প্রতিবেদক জ্যাকারি কোহেন বিষয়টি জানা যায়। খবর নিউইয়র্ক পোস্টের।
সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের ১,১০০ ফুট উচ্চতার পারমাণবিক শক্তিচালিত রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর. ফোর্ড ইউরোপে মধ্যপ্রাচ্যের কাছে পাঠানো হচ্ছে যা এই অঞ্চলের তৃতীয় মার্কিন বিমানবাহী রণতরী হিসেবে বিবেচিত হবে। ১৩ বিলিয়ন ডলারের এই ক্যারিয়ারটি সম্ভবত গত বছরই ভূমধ্যসাগরে মোতায়েনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
বুধবার প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, ইরানের আশপাশে সামরিক উত্তেজনা বৃদ্ধির অংশ হিসেবে বাহরাইনের একটি মার্কিন নৌঘাঁটি ত্যাগ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আরও বেশ কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ।
রণতরীটি মধ্যপ্রাচ্যের কাছে পাঠানোর মার্কিন সিদ্ধান্তকে সহজভাবে দেখছেন না অনেকেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র যেকোনো সময় ইরানে হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
বুধবার (১৮ জুন) মার্কিন গণমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টে সিএনএনের প্রতিবেদক জ্যাকারি কোহেন বিষয়টি জানা যায়। খবর নিউইয়র্ক পোস্টের।
সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের ১,১০০ ফুট উচ্চতার পারমাণবিক শক্তিচালিত রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর. ফোর্ড ইউরোপে মধ্যপ্রাচ্যের কাছে পাঠানো হচ্ছে যা এই অঞ্চলের তৃতীয় মার্কিন বিমানবাহী রণতরী হিসেবে বিবেচিত হবে। ১৩ বিলিয়ন ডলারের এই ক্যারিয়ারটি সম্ভবত গত বছরই ভূমধ্যসাগরে মোতায়েনের পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
বুধবার প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়েছে, ইরানের আশপাশে সামরিক উত্তেজনা বৃদ্ধির অংশ হিসেবে বাহরাইনের একটি মার্কিন নৌঘাঁটি ত্যাগ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের আরও বেশ কয়েকটি যুদ্ধজাহাজ।
রণতরীটি মধ্যপ্রাচ্যের কাছে পাঠানোর মার্কিন সিদ্ধান্তকে সহজভাবে দেখছেন না অনেকেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্র যেকোনো সময় ইরানে হামলা চালাতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।