
চলছে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ। প্রতিদিনই নিয়ম করে দু দেশই প্রতিপক্ষের দিকে ছুঁড়ে মারছেন ক্ষেপণাস্ত্র। করছেন বোমা হামলাসহ নানামুখী আক্রমণ। নিহত হচ্ছেন উভয়পক্ষের সামরিক ও বেসামরিক নাগরিক। এই উত্তেজনাপূর্ণ পরিস্থিতির মধ্যে জাতির উদ্দেশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি।
বুধবার (১৮ জুন) টেলিভিশনে দেওয়া এই ভাষণে ইসরায়েলি হামলার প্রতিশোধের বিষয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে পাঠিয়েছেন তিনটি স্পষ্ট বার্তা। বার্তাটি তিনটি হলো—
এক. ইসরায়েলের প্রথম দফার হামলা ঠিক তখনই হয়েছিল, যখন ইরান যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরোক্ষভাবে পারমাণবিক আলোচনায় অংশ নিচ্ছিল। সেসময় ইরানের পক্ষ থেকে সামরিক উত্তেজনা ছিল না। ছিল না কঠোর প্রতিক্রিয়ার আলামত।
দুই. ইরান কখনই আত্মসমর্পণ করবে না, এটা আমেরিকানদের জানা উচিত। আমেরিকা ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক হস্তক্ষেপ করলে তার ‘অপূরণীয় পরিণতি’ হবে। আক্রমণ করলে কঠোর জবাব দেওয়া হবে।
তিন. এই সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের জড়িয়ে পড়াটা প্রমাণ করে যে, ইসরায়েলের দুর্বলতা রয়েছে। এটা তারই প্রতিফলন।
বুধবার (১৮ জুন) টেলিভিশনে দেওয়া এই ভাষণে ইসরায়েলি হামলার প্রতিশোধের বিষয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে পাঠিয়েছেন তিনটি স্পষ্ট বার্তা। বার্তাটি তিনটি হলো—
এক. ইসরায়েলের প্রথম দফার হামলা ঠিক তখনই হয়েছিল, যখন ইরান যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরোক্ষভাবে পারমাণবিক আলোচনায় অংশ নিচ্ছিল। সেসময় ইরানের পক্ষ থেকে সামরিক উত্তেজনা ছিল না। ছিল না কঠোর প্রতিক্রিয়ার আলামত।
দুই. ইরান কখনই আত্মসমর্পণ করবে না, এটা আমেরিকানদের জানা উচিত। আমেরিকা ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক হস্তক্ষেপ করলে তার ‘অপূরণীয় পরিণতি’ হবে। আক্রমণ করলে কঠোর জবাব দেওয়া হবে।
তিন. এই সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রের জড়িয়ে পড়াটা প্রমাণ করে যে, ইসরায়েলের দুর্বলতা রয়েছে। এটা তারই প্রতিফলন।