
গল টেস্টে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে একসঙ্গে ব্যাট হাতে জ্বলে উঠলেন বাংলাদেশের দুই ভরসার নাম- নাজমুল হোসেন শান্ত ও মুশফিকুর রহিম। টেস্টে দীর্ঘদিন পর প্রত্যাবর্তনের গল্পে তারা দু’জনই লিখেছেন সেঞ্চুরির গর্বিত অধ্যায়।
২০২৩ সালে টেস্টে তিনটি সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। কিন্তু পরের বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সালটা ছিল একেবারেই হতাশার- সেই বছরে তার টেস্ট গড় নেমে এসেছিল মাত্র ২১.১৩-তে।
২০২৫ সালের শুরুতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে কিছুটা ছন্দে ফেরার ইঙ্গিত দিলেও সেঞ্চুরির দেখা পাচ্ছিলেন না। অবশেষে ১৮ মাস পর আজ (মঙ্গলবার), গলে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজের টেস্ট ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ শতক তুলে নিলেন শান্ত।
প্রথম ইনিংসে চতুর্থ উইকেটে মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে দলকে বিপদ থেকে টেনে তোলেন অধিনায়ক। ২০২ বল মোকাবিলা করে ১১টি চার ও একটি ছক্কায় ম্যাজিক ফিগার স্পর্শ করেন শান্ত।
এই ইনিংসের মাধ্যমে সব ফরম্যাট মিলিয়ে শান্তরও ১৫ মাস পর কোনো আন্তর্জাতিক শতকের দেখা মিলল। শেষবার সেঞ্চুরি করেছিলেন ২০২৪ সালের মার্চে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডেতে। টেস্টে শেষ শতক ছিল ২০২৩ সালের নভেম্বরে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
শান্তর সেঞ্চুরির পর খানিকটা চাপ নিয়েই এগোচ্ছিলেন মুশফিকুর রহিম। ৯৯ রানে থাকাকালে আসিথা ফার্নান্ডোর এক ডেলিভারি ব্যাটের ইনসাইড এজ হয়ে স্টাম্পের দিকে যাচ্ছিল। ভাগ্য ভালো, বলটি স্টাম্পে না লেগে দুই পায়ের মাঝ দিয়ে চলে যায় পেছনে। সেই মুহূর্তে শান্তর ডাকে সাড়া দিয়ে ১ রান নিয়ে পূর্ণ করেন ক্যারিয়ারের ১২তম টেস্ট শতক।
গত ১৩ ইনিংসে মুশফিকের সর্বোচ্চ ছিল মাত্র ৪০ রান। ৭টি টেস্টে পাননি একটি ফিফটিও। তাই গলে সেঞ্চুরিটা ছিল প্রত্যাবর্তনের স্বস্তিদায়ক নিদর্শন।
২০২৩ সালে টেস্টে তিনটি সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। কিন্তু পরের বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সালটা ছিল একেবারেই হতাশার- সেই বছরে তার টেস্ট গড় নেমে এসেছিল মাত্র ২১.১৩-তে।
২০২৫ সালের শুরুতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে কিছুটা ছন্দে ফেরার ইঙ্গিত দিলেও সেঞ্চুরির দেখা পাচ্ছিলেন না। অবশেষে ১৮ মাস পর আজ (মঙ্গলবার), গলে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজের টেস্ট ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ শতক তুলে নিলেন শান্ত।
প্রথম ইনিংসে চতুর্থ উইকেটে মুশফিকুর রহিমকে সঙ্গে নিয়ে দলকে বিপদ থেকে টেনে তোলেন অধিনায়ক। ২০২ বল মোকাবিলা করে ১১টি চার ও একটি ছক্কায় ম্যাজিক ফিগার স্পর্শ করেন শান্ত।
এই ইনিংসের মাধ্যমে সব ফরম্যাট মিলিয়ে শান্তরও ১৫ মাস পর কোনো আন্তর্জাতিক শতকের দেখা মিলল। শেষবার সেঞ্চুরি করেছিলেন ২০২৪ সালের মার্চে, শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডেতে। টেস্টে শেষ শতক ছিল ২০২৩ সালের নভেম্বরে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
শান্তর সেঞ্চুরির পর খানিকটা চাপ নিয়েই এগোচ্ছিলেন মুশফিকুর রহিম। ৯৯ রানে থাকাকালে আসিথা ফার্নান্ডোর এক ডেলিভারি ব্যাটের ইনসাইড এজ হয়ে স্টাম্পের দিকে যাচ্ছিল। ভাগ্য ভালো, বলটি স্টাম্পে না লেগে দুই পায়ের মাঝ দিয়ে চলে যায় পেছনে। সেই মুহূর্তে শান্তর ডাকে সাড়া দিয়ে ১ রান নিয়ে পূর্ণ করেন ক্যারিয়ারের ১২তম টেস্ট শতক।
গত ১৩ ইনিংসে মুশফিকের সর্বোচ্চ ছিল মাত্র ৪০ রান। ৭টি টেস্টে পাননি একটি ফিফটিও। তাই গলে সেঞ্চুরিটা ছিল প্রত্যাবর্তনের স্বস্তিদায়ক নিদর্শন।