
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকাল মঙ্গলবারও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করবেন সচিবালয়ের কর্মচারীরা।
সোমবার (১৬ জুন) দুপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম এ কথা জানান।
মো. নুরুল ইসলাম বলেন, সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি। কারও সঙ্গে কথা না বলে এই কালো অধ্যাদেশ তারা গোপনে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পাস করিয়ে আনল। এই কাজের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল, আমরা তাদের ধিক্কার জানাই।
তিনি বলেন, আমরা ঈদের আগেও সম্মেলন করেছিলাম। এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলাম। তখন সরকার আবার বিশেষ প্রণোদনা ভাতা দিয়েছেন। সেটা আসলে ফাঁকিবাজি ভাতা। এর মাধ্যমে সরকার আবার প্রতারণা করেছে আমাদের সঙ্গে। আমরা এ বিশেষ প্রণোদনা মেনে নেব না।
ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের দাবি মানতে হবে। কথা শুনতে হবে। যদি আমাদের কথায় কান না দেন তাহলে আমরা বিভাগীয় পর্যায়ে সম্মেলন ডাকতে বাধ্য হব। প্রজ্ঞাপনে বলা আছে অধ্যাদেশ জারির আগে আমাদের সাথে আলোচনা করতে হবে। এ পর্যন্ত আমরা কেউ কোনো আলোচনার প্রস্তাব পাইনি।
মো. নুরুল ইসলাম বলেন, আমরা এ অধ্যাদেশের বাতিল চাই। সংশোধন, পরিবর্তন, পরিবর্ধন বুঝি না। আমাদের পিছু হটার কোনো সুযোগ নেই। আজ আমরা গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেব। আর আগামীকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ের বাদাম তলায় বেলা ১১টায় জমায়েত হব। প্রতিটি মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা আলাদা মিছিল নিয়ে আসবেন। যদি না আসেন তাহলে ধরে নেব তারা ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর।
সোমবার (১৬ জুন) দুপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম এ কথা জানান।
মো. নুরুল ইসলাম বলেন, সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করছি। কারও সঙ্গে কথা না বলে এই কালো অধ্যাদেশ তারা গোপনে উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পাস করিয়ে আনল। এই কাজের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল, আমরা তাদের ধিক্কার জানাই।
তিনি বলেন, আমরা ঈদের আগেও সম্মেলন করেছিলাম। এর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলাম। তখন সরকার আবার বিশেষ প্রণোদনা ভাতা দিয়েছেন। সেটা আসলে ফাঁকিবাজি ভাতা। এর মাধ্যমে সরকার আবার প্রতারণা করেছে আমাদের সঙ্গে। আমরা এ বিশেষ প্রণোদনা মেনে নেব না।
ঐক্য ফোরামের কো-চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের দাবি মানতে হবে। কথা শুনতে হবে। যদি আমাদের কথায় কান না দেন তাহলে আমরা বিভাগীয় পর্যায়ে সম্মেলন ডাকতে বাধ্য হব। প্রজ্ঞাপনে বলা আছে অধ্যাদেশ জারির আগে আমাদের সাথে আলোচনা করতে হবে। এ পর্যন্ত আমরা কেউ কোনো আলোচনার প্রস্তাব পাইনি।
মো. নুরুল ইসলাম বলেন, আমরা এ অধ্যাদেশের বাতিল চাই। সংশোধন, পরিবর্তন, পরিবর্ধন বুঝি না। আমাদের পিছু হটার কোনো সুযোগ নেই। আজ আমরা গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেব। আর আগামীকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ের বাদাম তলায় বেলা ১১টায় জমায়েত হব। প্রতিটি মন্ত্রণালয় থেকে আলাদা আলাদা মিছিল নিয়ে আসবেন। যদি না আসেন তাহলে ধরে নেব তারা ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর।