
সিলেটের চারটি সীমান্ত এলাকা দিয়ে শিশুসহ ৭০ জনকে বাংলাদেশে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
বুধবার (১১ জুন) রাত থেকে বৃহস্পতিবার (১২ জুন) ভোর পর্যন্ত সিলেট ও সুনামগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ঠেলে পাঠানো হয় তাদের। এরপর তাদের আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) টহল সদস্যরা।
বিজিবি-৪৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. নাজমুল হক গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে টহল জোরদার করেছে বিজিবি। আটকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
বিজিবির সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার মোকামপুঞ্জি ও মিনাটিলা এবং কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কালাইরাগ সীমান্ত দিয়ে ৫৩ জন এবং সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার নোয়াকোট সীমান্ত দিয়ে আরও ১৭ জন পুশ ইন করা হয়।
এর মধ্যে জৈন্তাপুরের শ্রীপুর বিওপির বিজিবি সদস্যরা দুই পরিবারের মোট ১৭ জনকে আটক করে। তাদের মধ্যে ৪ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৯ জন শিশু রয়েছে। তারা ৭ জন কুড়িগ্রাম জেলার এবং ১০ জন লালমনিরহাট জেলার বাসিন্দা।
চার পরিবারের ২৩ জনকে আটক করে মিনাটিলা বিওপি বিজিবি সদস্যরা। তাদের মধ্যে ৯ জন পুরুষ, ৭ জন নারী ও ৭ জন শিশু রয়েছে। সবাই কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দা।
একইভাবে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কালাইরাগ বিওপি বিজিবি সদস্যরা দুই পরিবারের ১৩ জনকে আটক করেছে। তাদের মধ্যে ৪ জন পুরুষ, ৩ জন নারী ও ৬ জন শিশু রয়েছে। তারা সবাই কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দা।
এদিকে, মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার আনন্দবাস গ্রামের সীমান্ত দিয়ে চার শিশুসহ ১২ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ। মঙ্গলবার ভোরে আনন্দবাস সীমান্তের কাছে তাদের আটক করে বিজিবি।
বিজিবি জানায়, মেহেরপুর আনন্দবাস গ্রামের সীমান্তে ভোরের দিকে টহল দিচ্ছিলো বিজিবির একটি দল। এ সময় সীমান্তের কাছাকাছি ৯৭/১ নম্বর পিলার এর কাছে সন্দেহজনকভাবে কয়েকজনকে ঘুরাঘুরি করতে দেখেন তারা। পরে তাদের আটক করে বিজিবি। আটককৃতদের জিজ্ঞাসা করলে তারা জানান, ভারত থেকে বিএসএফ তাদের কাঁটাতার পেরিয়ে বাংলাদেশি অংশে ঠেলে দেয়। পরে তাদের মুজিবনগর থানায় হস্তান্তর করে বিজিবির ঐ দলটি।
বুধবার (১১ জুন) রাত থেকে বৃহস্পতিবার (১২ জুন) ভোর পর্যন্ত সিলেট ও সুনামগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে ঠেলে পাঠানো হয় তাদের। এরপর তাদের আটক করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) টহল সদস্যরা।
বিজিবি-৪৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. নাজমুল হক গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সীমান্তে অনুপ্রবেশ ঠেকাতে টহল জোরদার করেছে বিজিবি। আটকদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে।
বিজিবির সূত্রে জানা গেছে, সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার মোকামপুঞ্জি ও মিনাটিলা এবং কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কালাইরাগ সীমান্ত দিয়ে ৫৩ জন এবং সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার নোয়াকোট সীমান্ত দিয়ে আরও ১৭ জন পুশ ইন করা হয়।
এর মধ্যে জৈন্তাপুরের শ্রীপুর বিওপির বিজিবি সদস্যরা দুই পরিবারের মোট ১৭ জনকে আটক করে। তাদের মধ্যে ৪ জন পুরুষ, ৪ জন নারী ও ৯ জন শিশু রয়েছে। তারা ৭ জন কুড়িগ্রাম জেলার এবং ১০ জন লালমনিরহাট জেলার বাসিন্দা।
চার পরিবারের ২৩ জনকে আটক করে মিনাটিলা বিওপি বিজিবি সদস্যরা। তাদের মধ্যে ৯ জন পুরুষ, ৭ জন নারী ও ৭ জন শিশু রয়েছে। সবাই কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দা।
একইভাবে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার কালাইরাগ বিওপি বিজিবি সদস্যরা দুই পরিবারের ১৩ জনকে আটক করেছে। তাদের মধ্যে ৪ জন পুরুষ, ৩ জন নারী ও ৬ জন শিশু রয়েছে। তারা সবাই কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দা।
এদিকে, মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার আনন্দবাস গ্রামের সীমান্ত দিয়ে চার শিশুসহ ১২ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ। মঙ্গলবার ভোরে আনন্দবাস সীমান্তের কাছে তাদের আটক করে বিজিবি।
বিজিবি জানায়, মেহেরপুর আনন্দবাস গ্রামের সীমান্তে ভোরের দিকে টহল দিচ্ছিলো বিজিবির একটি দল। এ সময় সীমান্তের কাছাকাছি ৯৭/১ নম্বর পিলার এর কাছে সন্দেহজনকভাবে কয়েকজনকে ঘুরাঘুরি করতে দেখেন তারা। পরে তাদের আটক করে বিজিবি। আটককৃতদের জিজ্ঞাসা করলে তারা জানান, ভারত থেকে বিএসএফ তাদের কাঁটাতার পেরিয়ে বাংলাদেশি অংশে ঠেলে দেয়। পরে তাদের মুজিবনগর থানায় হস্তান্তর করে বিজিবির ঐ দলটি।