
যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যেও ফিলিস্তিনির গাজায় এখনো হামলা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। যার ফলে প্রত্যেক দিন গুনতে হচ্ছে নিহত ও আহতের সংখ্যা।
ইসরায়েলি এই বর্বর হামলার ভয়ে দির পার করতে হচ্ছে ফিলিস্তিনিদের। মৃত্যু সংসয় যেন কাটছেই না। এমন ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে একরকম অনাহারে দিন পার করছে তারা।
দীর্ঘদিন পর ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু হলেও সংসয় কাটছে না। কারণ ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোও রেহাই পাচ্ছে না ইসরায়েলি হামলা থেকে।
এবার যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল সমর্থিত একটি বিতর্কিত সংস্থার পরিচালিত ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এসময় অন্তত ১৪ ফিলিস্তিনি নিহত ও ৫০ জনের বেশি আহত হয়েছেন।
রোববার (১ জুন) আল জাজিরার আরবি প্রতিনিধি গাজা থেকে জানিয়েছেন, দক্ষিণ গাজার রাফায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সমর্থিত বিতর্কিত গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) একটি ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে ইসরায়েলি সেনারা গুলি চালিয়েছে।
এদিকে গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্রস্তাবের জবাব দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। গোষ্ঠীটি বলেছে, আমরা গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চাই। যুদ্ধবিরতির জন্য গাজা থেকে সব ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করতে হবে।
শনিবার (৩১ মে) হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে, চুক্তিতে উল্লেখিত নির্দিষ্ট সংখ্যক ফিলিস্তিনি বন্দির মুক্তির বিনিময়ে তারা ১০ জন জীবিত ইসরাইলি জিম্মি এবং ১৮ জন মৃত জিম্মির মৃতদেহ হস্তান্তরে প্রস্তুত।
ইসরায়েলি এই বর্বর হামলার ভয়ে দির পার করতে হচ্ছে ফিলিস্তিনিদের। মৃত্যু সংসয় যেন কাটছেই না। এমন ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে একরকম অনাহারে দিন পার করছে তারা।
দীর্ঘদিন পর ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু হলেও সংসয় কাটছে না। কারণ ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোও রেহাই পাচ্ছে না ইসরায়েলি হামলা থেকে।
এবার যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরাইল সমর্থিত একটি বিতর্কিত সংস্থার পরিচালিত ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এসময় অন্তত ১৪ ফিলিস্তিনি নিহত ও ৫০ জনের বেশি আহত হয়েছেন।
রোববার (১ জুন) আল জাজিরার আরবি প্রতিনিধি গাজা থেকে জানিয়েছেন, দক্ষিণ গাজার রাফায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল সমর্থিত বিতর্কিত গাজা হিউম্যানিটেরিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) একটি ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে ইসরায়েলি সেনারা গুলি চালিয়েছে।
এদিকে গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া প্রস্তাবের জবাব দিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। গোষ্ঠীটি বলেছে, আমরা গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চাই। যুদ্ধবিরতির জন্য গাজা থেকে সব ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করতে হবে।
শনিবার (৩১ মে) হামাস এক বিবৃতিতে বলেছে, চুক্তিতে উল্লেখিত নির্দিষ্ট সংখ্যক ফিলিস্তিনি বন্দির মুক্তির বিনিময়ে তারা ১০ জন জীবিত ইসরাইলি জিম্মি এবং ১৮ জন মৃত জিম্মির মৃতদেহ হস্তান্তরে প্রস্তুত।