
অস্ত্র আইনের অভিযোগে রাজধানীর হাতিরঝিল থানার মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনসহ চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আট দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বুধবার (২৮ মে) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের হাজির করে পুলিশ।
এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হাতিরঝিল থানার এসআই রিয়াদ আহমেদ তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অপরদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা রিমান্ডের আবেদন বাতিল পূর্বক জামিনের আবেদন করেন। এছাড়া রাষ্ট্র পক্ষে জামিনের বিরোধিতা করা হয়।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন এ আদেশ দেন।
রিমান্ডে পাঠানো আসামিরা হলেন- আবু রাসেল মাসুদ ওরফে মোল্লা মাসুদ, আরাফাত ইবনে নাসির ওরফে শ্যুটার আরাফাত ও এমএএস শরীফ।
এদিন আদালতে হাজির করার পর সুব্রত বাইন বলেন, আমাকে আড়াই বছর আয়নাঘরে রাখা হয়। আমি নাকি চুরি করি, ছিনতাই করি। এখন কত কী বানায়। আমার কোনো পাওয়ার দরকার নেই। আমি চাইলে নিজেই টিভি খুলতাম। সাংবাদিক রাখতাম।
আরও পড়ুন: ইশরাকের শপথ ইস্যুতে বৃহস্পতিবার ইসির আইনজীবীকে ডেকেছে আপিল বিভাগ
তিনি আরও বলেন, ২০২২ সালে আমাকে চোখ বেঁধে নিয়ে যায়। আমাকে আড়াই বছর ধরে আয়নাঘরে রাখেন। আমাকে মাথায় রড দিয়ে পিটিয়ে শেষ করে দিয়েছে।
এর আগে গত ২৭ মে আনুমানিক ভোর ৫টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ অভিযানে কুষ্টিয়া জেলা থেকে শীর্ষ তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে ফতেহ আলী ও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদকে গ্রেফতার করা হয়।
পরবর্তী সময়ে তাদের তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় সুব্রত বাইনের দুই সহযোগী শ্যুটার আরাফাত ও শরীফকে। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে হাতিরঝিল থানায় মামলা করা হয়।
বুধবার (২৮ মে) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তাদের হাজির করে পুলিশ।
এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হাতিরঝিল থানার এসআই রিয়াদ আহমেদ তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন। অপরদিকে আসামি পক্ষের আইনজীবীরা রিমান্ডের আবেদন বাতিল পূর্বক জামিনের আবেদন করেন। এছাড়া রাষ্ট্র পক্ষে জামিনের বিরোধিতা করা হয়।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসাইন এ আদেশ দেন।
রিমান্ডে পাঠানো আসামিরা হলেন- আবু রাসেল মাসুদ ওরফে মোল্লা মাসুদ, আরাফাত ইবনে নাসির ওরফে শ্যুটার আরাফাত ও এমএএস শরীফ।
এদিন আদালতে হাজির করার পর সুব্রত বাইন বলেন, আমাকে আড়াই বছর আয়নাঘরে রাখা হয়। আমি নাকি চুরি করি, ছিনতাই করি। এখন কত কী বানায়। আমার কোনো পাওয়ার দরকার নেই। আমি চাইলে নিজেই টিভি খুলতাম। সাংবাদিক রাখতাম।
আরও পড়ুন: ইশরাকের শপথ ইস্যুতে বৃহস্পতিবার ইসির আইনজীবীকে ডেকেছে আপিল বিভাগ
তিনি আরও বলেন, ২০২২ সালে আমাকে চোখ বেঁধে নিয়ে যায়। আমাকে আড়াই বছর ধরে আয়নাঘরে রাখেন। আমাকে মাথায় রড দিয়ে পিটিয়ে শেষ করে দিয়েছে।
এর আগে গত ২৭ মে আনুমানিক ভোর ৫টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ অভিযানে কুষ্টিয়া জেলা থেকে শীর্ষ তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে ফতেহ আলী ও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদকে গ্রেফতার করা হয়।
পরবর্তী সময়ে তাদের তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় সুব্রত বাইনের দুই সহযোগী শ্যুটার আরাফাত ও শরীফকে। পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে হাতিরঝিল থানায় মামলা করা হয়।