
ভারত–পাকিস্তান সংঘাতের পর নতুন ঠিকানা খুঁজে পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। আইপিএলের শেষভাগে রেকর্ড মূল্যে দল পেলেন টাইগার পেসার মুস্তাফিজুর রহনাম। নিলামে ছিলেন অবিক্রিত। দলগুলোর আগ্রহ ছিল না তাঁর প্রতি। অথচ সেই মুস্তাফিজুর রহমানই হঠাৎ করে জায়গা করে নিলেন আইপিএলে—তাও আবার ৬ কোটি রুপির বিনিময়ে!
আইপিএলের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবরণে বলা হয়েছে, দিল্লি মুস্তাফিজকে নিয়েছে ৬ কোটি রুপিতে। নিলামে তার ভিত্তিমূল্য ছিল ২ কোটি রুপি, কিন্তু এবার সেই দাম তিন গুণ বেড়ে গেল। এই অঙ্কই এখন বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটারের আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ। মাশরাফি বিন মুর্তজার ২০০৯ সালের ৬ লাখ ডলারের তৎকালীন বাজারে প্রায় ৪ কোটি টাকার রেকর্ডটিও ছাপিয়ে গেলেন মুস্তাফিজ।
মূলত জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগার্কের বদলি হিসেবে মুস্তাফিজকে দলে নিয়েছে দিল্লি। এই অজি ওপেনার আইপিএলের বাকি অংশ খেলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তবে মুস্তাফিজের এই চুক্তি স্থায়ী নয়। দিল্লি তাকে নিয়েছে সাময়িক বিকল্প হিসেবে। শুধু চলমান আসরের বাকি অংশের জন্যই মুস্তাফিজকে খেলাতে পারবে দলটি। পরের মৌসুমের জন্য তাঁকে ধরে রাখার সুযোগ থাকবে আইপিএলে মুস্তাফিজের অভিজ্ঞতা কম নয়। আইপিএলের সাতটি আসরে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। সবশেষ আইপিএলে খেলেছিলেন চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে। ৯ ম্যাচে ১৪ উইকেট তুলে নিয়ে ছিলেন দলের নির্ভরতার প্রতীক।
তবে আইপিএলে মুস্তাফিজ মানেই অনেকের মনে পড়ে যায় সেই ২০১৬ সালের স্বপ্নের অভিষেক। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে মাত্র ৬.৯০ ইকোনমি রেটে ১৭ উইকেট—এমন বোলিং পরিসংখ্যানই তাঁকে এনে দিয়েছিল 'সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়'–এর সম্মান। মজার ব্যাপার, আইপিএল ইতিহাসে এই পুরস্কার জয়ী একমাত্র বিদেশি ক্রিকেটার হলেন তিনিই।
১৭ মে থেকে আবার মাঠে গড়াচ্ছে এবারের আইপিএল। যুদ্ধবিরতির পর ক্রিকেট যেন ফিরছে এক নতুন উত্তেজনায়। আর সেই উত্তেজনার মঞ্চে আবারও কাটার মাস্টার।
আইপিএলের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বিবরণে বলা হয়েছে, দিল্লি মুস্তাফিজকে নিয়েছে ৬ কোটি রুপিতে। নিলামে তার ভিত্তিমূল্য ছিল ২ কোটি রুপি, কিন্তু এবার সেই দাম তিন গুণ বেড়ে গেল। এই অঙ্কই এখন বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটারের আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ। মাশরাফি বিন মুর্তজার ২০০৯ সালের ৬ লাখ ডলারের তৎকালীন বাজারে প্রায় ৪ কোটি টাকার রেকর্ডটিও ছাপিয়ে গেলেন মুস্তাফিজ।
মূলত জ্যাক ফ্রেজার ম্যাকগার্কের বদলি হিসেবে মুস্তাফিজকে দলে নিয়েছে দিল্লি। এই অজি ওপেনার আইপিএলের বাকি অংশ খেলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। তবে মুস্তাফিজের এই চুক্তি স্থায়ী নয়। দিল্লি তাকে নিয়েছে সাময়িক বিকল্প হিসেবে। শুধু চলমান আসরের বাকি অংশের জন্যই মুস্তাফিজকে খেলাতে পারবে দলটি। পরের মৌসুমের জন্য তাঁকে ধরে রাখার সুযোগ থাকবে আইপিএলে মুস্তাফিজের অভিজ্ঞতা কম নয়। আইপিএলের সাতটি আসরে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। সবশেষ আইপিএলে খেলেছিলেন চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে। ৯ ম্যাচে ১৪ উইকেট তুলে নিয়ে ছিলেন দলের নির্ভরতার প্রতীক।
তবে আইপিএলে মুস্তাফিজ মানেই অনেকের মনে পড়ে যায় সেই ২০১৬ সালের স্বপ্নের অভিষেক। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে মাত্র ৬.৯০ ইকোনমি রেটে ১৭ উইকেট—এমন বোলিং পরিসংখ্যানই তাঁকে এনে দিয়েছিল 'সেরা উদীয়মান খেলোয়াড়'–এর সম্মান। মজার ব্যাপার, আইপিএল ইতিহাসে এই পুরস্কার জয়ী একমাত্র বিদেশি ক্রিকেটার হলেন তিনিই।
১৭ মে থেকে আবার মাঠে গড়াচ্ছে এবারের আইপিএল। যুদ্ধবিরতির পর ক্রিকেট যেন ফিরছে এক নতুন উত্তেজনায়। আর সেই উত্তেজনার মঞ্চে আবারও কাটার মাস্টার।