
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার পৃথক মামলায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর হোসেন আমু, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ ৭ জনকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বুধবার (১৪ মে) সকালে তাদের আদালতে আনা হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা তাদের গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমানের আদালত আবেদন মঞ্জুর করে তাদের গ্রেফতার দেখান।
গ্রেফতার দেখানো অন্য আসামিরা হলেন- সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু।
এর মধ্যে আনিসুল হককে তিন মামলায়, মনিরুল ইসলাম মনুকে তিন মামলায়, আমীর হোসেন আমুকে দুই মামলায়, রাশেদ খান মেননকে দুই মামলায়, হাসানুল হক ইনুকে দুই মামলায়, জুনাইদ পলককে দুই মামলায়, শাজাহান খানকে এক মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। মামলাগুলো বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক।
বুধবার (১৪ মে) সকালে তাদের আদালতে আনা হয়। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তারা তাদের গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমানের আদালত আবেদন মঞ্জুর করে তাদের গ্রেফতার দেখান।
গ্রেফতার দেখানো অন্য আসামিরা হলেন- সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, সাবেক এমপি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু।
এর মধ্যে আনিসুল হককে তিন মামলায়, মনিরুল ইসলাম মনুকে তিন মামলায়, আমীর হোসেন আমুকে দুই মামলায়, রাশেদ খান মেননকে দুই মামলায়, হাসানুল হক ইনুকে দুই মামলায়, জুনাইদ পলককে দুই মামলায়, শাজাহান খানকে এক মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। মামলাগুলো বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্রিক।