
আসন্ন ঈদুল আজহার আগে ও পরে ১৩ দিন ২৪ ঘণ্টা সিএনজি ফিলিং স্টেশন খোলা রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ঈদের দিনসহ আগের সাতদিন ও পরের পাঁচদিন সার্বক্ষণিক খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সোমবার (১২ মে) রাজধানীর ঈদযাত্রার প্রস্তুতিতে বিদ্যুৎ ভবনে আয়োজিত অংশীজন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে যাত্রীসাধারণের পারাপারের নিমিত্ত পর্যাপ্ত ফেরির ব্যবস্থা রাখা, কমলাপুর এলাকার টিটিপাড়া আন্ডারপাসসহ সড়কটি আগামী ২০ মে’র মধ্যে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
ঈদের এক সপ্তাহ আগে এমআরটি, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণসহ ওয়াসা, ডেসকো, ডিইএসএ/ডিপিডিসি, তিতাস, টেলিফোন ইত্যাদির জন্য রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ বন্ধ রাখতে হবে।
ঈদযাত্রায় সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনা রোধকল্পে ‘মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা, ২০২৪’-এ উল্লিখিত নির্ধারিত গতিসীমা অনুযায়ী বিভিন্ন মোটরযানের চলাচল নিশ্চিত করতে বলা হয়। সওজের আওতাধীন নয়টি সেতু ও মহাসড়কে যথাক্রমে কর্ণফুলী সেতু, মেঘনা সেতু, গোমতী সেতু, পায়রা সেতু, খান জাহান আলী (রূপসা) সেতু, চরসিন্দুর সেতু, শহীদ ময়েজউদ্দিন সেতু, আত্রাই টোলপ্লাজা, নাটোর, লালন শাহ সেতু, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে ইটিসি বুথ চালুর মাধ্যমে সার্বক্ষণিক টোল আদায় অব্যাহত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
একইভাবে সেতু বিভাগের আওতাধীন পদ্মা সেতু, যমুনা সেতু ও কর্ণফুলী টানেলে ইটিসি বুথ সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। সম্ভব হলে বিভিন্ন সেতু পারাপারের জন্য (ঈদের আগে ওপরে ছুটির সময়ে) অগ্রিম টোল টিকিট বিক্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
এছাড়া ভাংতি টাকায় টোল পরিশোধের জন্য ব্যাপক প্রচার করতে হবে। টোল প্লাজাগুলো পশুবাহী গাড়ির জন্য পৃথক লেনের ব্যবস্থা করতে হবে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন- সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে নিযুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক, সেতু সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফ, রেলপথ মন্ত্রণালয়েল সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম প্রমুখ।
সোমবার (১২ মে) রাজধানীর ঈদযাত্রার প্রস্তুতিতে বিদ্যুৎ ভবনে আয়োজিত অংশীজন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে যাত্রীসাধারণের পারাপারের নিমিত্ত পর্যাপ্ত ফেরির ব্যবস্থা রাখা, কমলাপুর এলাকার টিটিপাড়া আন্ডারপাসসহ সড়কটি আগামী ২০ মে’র মধ্যে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
ঈদের এক সপ্তাহ আগে এমআরটি, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণসহ ওয়াসা, ডেসকো, ডিইএসএ/ডিপিডিসি, তিতাস, টেলিফোন ইত্যাদির জন্য রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ির কাজ বন্ধ রাখতে হবে।
ঈদযাত্রায় সড়ক-মহাসড়কে দুর্ঘটনা রোধকল্পে ‘মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা, ২০২৪’-এ উল্লিখিত নির্ধারিত গতিসীমা অনুযায়ী বিভিন্ন মোটরযানের চলাচল নিশ্চিত করতে বলা হয়। সওজের আওতাধীন নয়টি সেতু ও মহাসড়কে যথাক্রমে কর্ণফুলী সেতু, মেঘনা সেতু, গোমতী সেতু, পায়রা সেতু, খান জাহান আলী (রূপসা) সেতু, চরসিন্দুর সেতু, শহীদ ময়েজউদ্দিন সেতু, আত্রাই টোলপ্লাজা, নাটোর, লালন শাহ সেতু, ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে ইটিসি বুথ চালুর মাধ্যমে সার্বক্ষণিক টোল আদায় অব্যাহত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
একইভাবে সেতু বিভাগের আওতাধীন পদ্মা সেতু, যমুনা সেতু ও কর্ণফুলী টানেলে ইটিসি বুথ সার্বক্ষণিক চালু রাখতে হবে। সম্ভব হলে বিভিন্ন সেতু পারাপারের জন্য (ঈদের আগে ওপরে ছুটির সময়ে) অগ্রিম টোল টিকিট বিক্রয়ের ব্যবস্থা করতে হবে।
এছাড়া ভাংতি টাকায় টোল পরিশোধের জন্য ব্যাপক প্রচার করতে হবে। টোল প্লাজাগুলো পশুবাহী গাড়ির জন্য পৃথক লেনের ব্যবস্থা করতে হবে।
সভায় উপস্থিত ছিলেন- সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে নিযুক্ত প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী শেখ মইনউদ্দিন, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. এহছানুল হক, সেতু সচিব মোহাম্মদ আবদুর রউফ, রেলপথ মন্ত্রণালয়েল সচিব মো. ফাহিমুল ইসলাম প্রমুখ।