
ইউরোপা লিগের ফাইনালে মুখোমুখী হতে যাচ্ছে দুই ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এবং টটেনহ্যাম। বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাতে দুই দলই পেয়েছে বড় জয়।
প্রথম লেগে ৩-০ গোলে জয়ের পর সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগেও বড় জয় পেয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। অ্যাথলেটিকো বিলবাওকে ঘরের মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ডে ৪-১ গোলে হারিয়েছে রেড ডেলিভসরা। দুই লেগ মিলিয়ে ৭-১ গোলের জয়ে ফাইনালে উঠেছে রুবেন আমোরিমের দল।
অন্যদিকে, সেমিফাইনালে দুই লেগে নরওয়েজিয়ান ক্লাব বোদো গ্লিম্টকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে প্রিমিয়ার লিগের অন্য দল টটেনহ্যাম। রাতে বোদোর মাঠে ২-০ গোলে জিতেছে স্পার্সরা। দুই লেগ মিলিয়ে ৫-১ গোলের জয়ে ফাইনালে উঠেছে প্রিমিয়ার লিগের দলটি।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে রাতের ম্যাচে প্রথমার্ধে ১-০ গোলে পিছিয়ে পড়েছিল ম্যানইউ। বিলবাও ওই লিড হারায় ম্যাচের ৭২ মিনিটে। দলকে সমতায় ফেরান ম্যাসন মাউন্ট। বাকি সময়ে আরও তিন গোল হজম করে স্প্যানিশ ক্লাবটি। ৮০ মিনিটে গোল করেন কাসেমিরো, ৮৫ মিনিটে ব্যবধান ৩-১ করেন হোয়লুন্ড। যোগ করা সময়ে নিজের নামে জোড়া গোল তোলেন মাউন্ট।
অন্য সেমিফাইনালে প্রথমার্ধে গোল শূন্য সমতা দেখা যায়। দ্বিতীয়ার্ধে ৫ মিনিটের ব্যবধানে দুই গোল করে স্পার্টরা। এর মধ্যে ৬৩ মিনিটে প্রথম গোল করেন সোলাঙ্কে। ৬৮ মিনিটে দ্বিতীয় গোল করেন পেদ্রো পোরো।
১ জুন ইউরোপা লিগের ফাইনাল হবে স্প্যানিশ ক্লাব অ্যাথলেটিকো বিলবাওয়ের মাঠ মেমেছে। ইউরোপা লিগের জয়ী দল জায়গা পাবে আগামী আসরের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে। ইউরোপার ফাইনালের দুই দলই প্রিমিয়ার লিগের হওয়ায় আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইংল্যান্ডের ছয় দল অংশ নেবে।
প্রথম লেগে ৩-০ গোলে জয়ের পর সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগেও বড় জয় পেয়েছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। অ্যাথলেটিকো বিলবাওকে ঘরের মাঠ ওল্ড ট্রাফোর্ডে ৪-১ গোলে হারিয়েছে রেড ডেলিভসরা। দুই লেগ মিলিয়ে ৭-১ গোলের জয়ে ফাইনালে উঠেছে রুবেন আমোরিমের দল।
অন্যদিকে, সেমিফাইনালে দুই লেগে নরওয়েজিয়ান ক্লাব বোদো গ্লিম্টকে হারিয়ে ফাইনালে উঠেছে প্রিমিয়ার লিগের অন্য দল টটেনহ্যাম। রাতে বোদোর মাঠে ২-০ গোলে জিতেছে স্পার্সরা। দুই লেগ মিলিয়ে ৫-১ গোলের জয়ে ফাইনালে উঠেছে প্রিমিয়ার লিগের দলটি।
ওল্ড ট্রাফোর্ডে রাতের ম্যাচে প্রথমার্ধে ১-০ গোলে পিছিয়ে পড়েছিল ম্যানইউ। বিলবাও ওই লিড হারায় ম্যাচের ৭২ মিনিটে। দলকে সমতায় ফেরান ম্যাসন মাউন্ট। বাকি সময়ে আরও তিন গোল হজম করে স্প্যানিশ ক্লাবটি। ৮০ মিনিটে গোল করেন কাসেমিরো, ৮৫ মিনিটে ব্যবধান ৩-১ করেন হোয়লুন্ড। যোগ করা সময়ে নিজের নামে জোড়া গোল তোলেন মাউন্ট।
অন্য সেমিফাইনালে প্রথমার্ধে গোল শূন্য সমতা দেখা যায়। দ্বিতীয়ার্ধে ৫ মিনিটের ব্যবধানে দুই গোল করে স্পার্টরা। এর মধ্যে ৬৩ মিনিটে প্রথম গোল করেন সোলাঙ্কে। ৬৮ মিনিটে দ্বিতীয় গোল করেন পেদ্রো পোরো।
১ জুন ইউরোপা লিগের ফাইনাল হবে স্প্যানিশ ক্লাব অ্যাথলেটিকো বিলবাওয়ের মাঠ মেমেছে। ইউরোপা লিগের জয়ী দল জায়গা পাবে আগামী আসরের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে। ইউরোপার ফাইনালের দুই দলই প্রিমিয়ার লিগের হওয়ায় আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইংল্যান্ডের ছয় দল অংশ নেবে।