
ইসরায়েলে নির্মিত কামিকাজে নামক ভারতীয় ড্রোন আটক করে ধ্বংস করার দাবি করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী। বৃহস্পতিবার (৮ মে) পাকিস্তানের অভ্যন্তরে বিভিন্ন স্থানে হামলা চালানোর সময় এ ঘটনাগুলো ঘটেছে।
পাকিস্তান ইন্টার-সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্সের (আইএসপিআর) বরাতে শুক্রবার (৯ মে) দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আইএসপিআর জানায়, ভারত বৃহস্পতিবার রাতে রাওয়ালপিন্ডি, গুজরাত, অ্যাটক, গুজরানওয়ালা, লাহোর, শেখুপুরা, নানকানা, ঘোটকি এবং করাচির মালির জেলাসহ একাধিক শহরের আকাশে বেসামরিক ও সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করে হামলা চালানোর চেষ্টা করে। এসব হামলার ঘটনায় দুজন নিহত ও চার পাকিস্তানি সেনা আহত হয়েছেন।
ইন্টার-সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্সের একজন কর্মকর্তা জানান, দেশে প্রথমবারের মতো ইসরায়েলি এই মানববিহীন আকাশযান (ইউএভি) হেরন এমকে-২ ধ্বংস করা হয়েছে। যা ৩৫,০০০ ফুট উচ্চতায় উড়তে পারে। ভারতে এটি হ্যারোপ ড্রোন নামে পরিচিত। এই ড্রোনগুলো হামলার সময় শনাক্ত করা হয়।
নিরাপত্তা সূত্র জানায়, পাকিস্তানি সেনারা পান্ডো সেক্টরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অপ্রত্যাশিত গোলাবর্ষণের জবাবে কার্যকরভাবে সাড়া দেয়। নাঙ্গা টাক-এ ভারতীয় ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তর ধ্বংস করে এবং অন্যান্য স্থানে গোলাবর্ষণ করে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে। এ কারণে ভারত হতাশ হয়ে ড্রোন হামলা চালায় বলে মন্তব্য করে পাকিস্তান আইএসপিআর।
পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আগত ড্রোনগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালালে বিভিন্ন এলাকায় উচ্চস্বরে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়।
এ ড্রোনগুলো ইসরায়েলি কারখানায় তৈরি। তবে এর ইঞ্জিনগুলো ব্রিটেনের ইউএভি ইঞ্জিনস লিমিটেড দ্বারা নির্মিত।
পাকিস্তান ইন্টার-সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্সের (আইএসপিআর) বরাতে শুক্রবার (৯ মে) দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আইএসপিআর জানায়, ভারত বৃহস্পতিবার রাতে রাওয়ালপিন্ডি, গুজরাত, অ্যাটক, গুজরানওয়ালা, লাহোর, শেখুপুরা, নানকানা, ঘোটকি এবং করাচির মালির জেলাসহ একাধিক শহরের আকাশে বেসামরিক ও সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্য করে হামলা চালানোর চেষ্টা করে। এসব হামলার ঘটনায় দুজন নিহত ও চার পাকিস্তানি সেনা আহত হয়েছেন।
ইন্টার-সার্ভিসেস পাবলিক রিলেশন্সের একজন কর্মকর্তা জানান, দেশে প্রথমবারের মতো ইসরায়েলি এই মানববিহীন আকাশযান (ইউএভি) হেরন এমকে-২ ধ্বংস করা হয়েছে। যা ৩৫,০০০ ফুট উচ্চতায় উড়তে পারে। ভারতে এটি হ্যারোপ ড্রোন নামে পরিচিত। এই ড্রোনগুলো হামলার সময় শনাক্ত করা হয়।
নিরাপত্তা সূত্র জানায়, পাকিস্তানি সেনারা পান্ডো সেক্টরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অপ্রত্যাশিত গোলাবর্ষণের জবাবে কার্যকরভাবে সাড়া দেয়। নাঙ্গা টাক-এ ভারতীয় ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তর ধ্বংস করে এবং অন্যান্য স্থানে গোলাবর্ষণ করে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করে। এ কারণে ভারত হতাশ হয়ে ড্রোন হামলা চালায় বলে মন্তব্য করে পাকিস্তান আইএসপিআর।
পাকিস্তানের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আগত ড্রোনগুলোর বিরুদ্ধে অভিযান চালালে বিভিন্ন এলাকায় উচ্চস্বরে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা যায়।
এ ড্রোনগুলো ইসরায়েলি কারখানায় তৈরি। তবে এর ইঞ্জিনগুলো ব্রিটেনের ইউএভি ইঞ্জিনস লিমিটেড দ্বারা নির্মিত।