
পেহেলগামে হামলা নিয়ে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে ভারত ও পাকিস্তানে। হামলা-পাল্টা হামলা চালাচ্ছে দু’দেশ। এমন পরিস্থিতে দুই দেশের নেতাদের উদ্দেশে শান্তিতে নোবেলজয়ী মালালা ইউসুফজাই বলেছেন, ‘উত্তেজনা কমিয়ে আনতে এবং বেসামরিক মানুষজন, বিশেষ করে শিশুদের সুরক্ষায় পদক্ষেপ নিন। বিভেদ সৃষ্টিকারী শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হোন।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে মালালা লেখেন, ‘আমরা একে অপরের শত্রু নই, ঘৃণা ও সহিংসতা আমাদের সাধারণ শত্রু।’
সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলায় উভয় দেশে প্রিয়জন হারানো বেসামরিক মানুষদের প্রতি সহানুভূতি জানান মালালা।
তিনি আরও লেখেন, এই ‘বিপজ্জনক সময়ে’ তিনি পাকিস্তানে তার বন্ধুবান্ধব, পরিবার এবং তার সঙ্গে কাজ করা সব সমর্থক, শিক্ষাবিদ ও মেয়েদের কথা ভাবছেন।
নোবেলজয়ী লেখেন, ‘আমাদের সম্মিলিত নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির জন্য শান্তিই একমাত্র পথ।’ তিনি লেখেন, ‘এই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এখনই সংলাপ আর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু করতে হবে।’
এদিকে পাকিস্তানে আবারও হামলা চালিয়েছে ভারত। পাক সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ বৃহস্পতিবার (৮ মে) সকালে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংবাদমাধ্যটি বলেছে, ভারতীয়রা পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের গুজরানওয়ালাতে হামলা চালিয়েছে।
জিও নিউজ জানিয়েছে, পাঞ্জাবের গুজরানওয়ালার গুজরাটের ডিঙ্গা এলাকার একটি মাঠে ড্রোন পাঠায় ভারত। যা সেখানকার একটি মাঠে গিয়ে আছড়ে পড়ে।
এরপর পুলিশ সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যান। সেখান থেকে ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, একটি রেঁস্তোরায় বসে তারা খাবার খাচ্ছিলেন। তখন বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শুনতে পান তারা। তবে এ ড্রোনের আঘাতে কেউ হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজরানওয়ালার আকাশে ধারণ করা কয়েকটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে, একটি ড্রোন শহরটির দিকে আসছে। তখন ড্রোনটি ভূপাতিত করতে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা থেকে মিসাইল ছোড়ে পাকিস্তান। তারা সফলভাবে এটি ভূপাতিত করতে সমর্থ হয়।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম মারখোর টাইমস জানিয়েছে, গুজরানওয়ালায় ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে। যা ডিঙ্গার কাছে আছড়ে পড়েছে। কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, তারা প্রতিরক্ষা মিসাইলের বিকট শব্দ শুনতে পান। ওই সময় ড্রোনটিও মাটিতে আছড়ে পড়তে দেখেন তারা। ওই সময় সেখানকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়।
তবে সংবাদমাধ্যমটি স্পষ্ট করে জানায়নি ড্রোনটি কোথা থেকে এসেছে। এছাড়া পাক সরকারও আনুষ্ঠানিকভাবে এ ব্যাপারে কোনো তথ্য জানায়নি। অপরদিকে জিও নিউজ ছাড়া মূলধারার সংবাদমাধ্যমগুলোতেও এ নিয়ে কোনো খবর প্রকাশ করতে দেখা যায়নি। তবে অল্প সময়ের মধ্যে এ নিয়ে সরকারি তথ্য জানা যেতে পারে বলে উল্লেখ করেছে সংবাদমাধ্যমটি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে মালালা লেখেন, ‘আমরা একে অপরের শত্রু নই, ঘৃণা ও সহিংসতা আমাদের সাধারণ শত্রু।’
সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলায় উভয় দেশে প্রিয়জন হারানো বেসামরিক মানুষদের প্রতি সহানুভূতি জানান মালালা।
তিনি আরও লেখেন, এই ‘বিপজ্জনক সময়ে’ তিনি পাকিস্তানে তার বন্ধুবান্ধব, পরিবার এবং তার সঙ্গে কাজ করা সব সমর্থক, শিক্ষাবিদ ও মেয়েদের কথা ভাবছেন।
নোবেলজয়ী লেখেন, ‘আমাদের সম্মিলিত নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির জন্য শান্তিই একমাত্র পথ।’ তিনি লেখেন, ‘এই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এখনই সংলাপ আর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু করতে হবে।’
এদিকে পাকিস্তানে আবারও হামলা চালিয়েছে ভারত। পাক সংবাদমাধ্যম জিও নিউজ বৃহস্পতিবার (৮ মে) সকালে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংবাদমাধ্যটি বলেছে, ভারতীয়রা পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের গুজরানওয়ালাতে হামলা চালিয়েছে।
জিও নিউজ জানিয়েছে, পাঞ্জাবের গুজরানওয়ালার গুজরাটের ডিঙ্গা এলাকার একটি মাঠে ড্রোন পাঠায় ভারত। যা সেখানকার একটি মাঠে গিয়ে আছড়ে পড়ে।
এরপর পুলিশ সদস্যরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যান। সেখান থেকে ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, একটি রেঁস্তোরায় বসে তারা খাবার খাচ্ছিলেন। তখন বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শুনতে পান তারা। তবে এ ড্রোনের আঘাতে কেউ হতাহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজরানওয়ালার আকাশে ধারণ করা কয়েকটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে, একটি ড্রোন শহরটির দিকে আসছে। তখন ড্রোনটি ভূপাতিত করতে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা থেকে মিসাইল ছোড়ে পাকিস্তান। তারা সফলভাবে এটি ভূপাতিত করতে সমর্থ হয়।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম মারখোর টাইমস জানিয়েছে, গুজরানওয়ালায় ড্রোন ভূপাতিত করা হয়েছে। যা ডিঙ্গার কাছে আছড়ে পড়েছে। কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, তারা প্রতিরক্ষা মিসাইলের বিকট শব্দ শুনতে পান। ওই সময় ড্রোনটিও মাটিতে আছড়ে পড়তে দেখেন তারা। ওই সময় সেখানকার মানুষের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়।
তবে সংবাদমাধ্যমটি স্পষ্ট করে জানায়নি ড্রোনটি কোথা থেকে এসেছে। এছাড়া পাক সরকারও আনুষ্ঠানিকভাবে এ ব্যাপারে কোনো তথ্য জানায়নি। অপরদিকে জিও নিউজ ছাড়া মূলধারার সংবাদমাধ্যমগুলোতেও এ নিয়ে কোনো খবর প্রকাশ করতে দেখা যায়নি। তবে অল্প সময়ের মধ্যে এ নিয়ে সরকারি তথ্য জানা যেতে পারে বলে উল্লেখ করেছে সংবাদমাধ্যমটি।