
মাদারীপুরের ডাসারে মো. জহিরুল ইসলাম (২৮) নামে এক ছাত্রলীগ নেতাকে খাটের নিচ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। সম্প্রতি এ রকম একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে।জহিরুল ইসলাম ডাসার উপজেলা নিষিদ্ব ছাত্রলীগের সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।বুধবার (৭ মে) সকালে ওই ছাত্রলীগ নেতার ভিডিও ভাইরালের ঘটনার তথ্য নিশ্চিত করেছেন একাধিক ফেসবুক ব্যবহারকারী।
স্থানীয়রা জানায়, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা জহিরুল ইসলাম পরকীয়া প্রেমের সম্পর্কের সূত্র ধরে সম্প্রতি এক গৃহবধূর বসতঘরে যান। সে সময় ওই গৃহবধূর স্বামী বাড়িতে এলে ছাত্রলীগ নেতা জহিরুল খাটের নিচে লুকিয়ে পড়েন। ওই গৃহবধূর স্বামী তাকে খাটের নিচ থেকে টেনে বের করেন এবং ঘটনাটি ভিডিও করে রাখেন। পরে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়।
এলাকাবাসী শরিফুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতার পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে ছাত্রলীগ নেতাকে খাটের নিচ থেকে বের করছেন এক ব্যক্তি। নিষিদ্ধ হওয়ার পরও ওদের অপকর্ম কমেনি।’এ ব্যাপারে অভিযুক্ত জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি একটি প্রতিবন্ধী স্কুলে চাকরি করতাম।
আমার এক কলিগের ইনভাইটেশনে ওই গৃহবধূর ঘরে দাওয়াত খেতে গিয়েছিলাম। সেখানে হ্যারেজমেন্টের শিকার হয়েছিলাম।’‘তবে খাটের নিচে কেনো লুকিয়েছিলেন?’ এমন প্রশ্নের কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি অভিযুক্ত ওই ছাত্রলীগ নেতা।
স্থানীয়রা জানায়, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা জহিরুল ইসলাম পরকীয়া প্রেমের সম্পর্কের সূত্র ধরে সম্প্রতি এক গৃহবধূর বসতঘরে যান। সে সময় ওই গৃহবধূর স্বামী বাড়িতে এলে ছাত্রলীগ নেতা জহিরুল খাটের নিচে লুকিয়ে পড়েন। ওই গৃহবধূর স্বামী তাকে খাটের নিচ থেকে টেনে বের করেন এবং ঘটনাটি ভিডিও করে রাখেন। পরে ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়।
এলাকাবাসী শরিফুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতার পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে ছাত্রলীগ নেতাকে খাটের নিচ থেকে বের করছেন এক ব্যক্তি। নিষিদ্ধ হওয়ার পরও ওদের অপকর্ম কমেনি।’এ ব্যাপারে অভিযুক্ত জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি একটি প্রতিবন্ধী স্কুলে চাকরি করতাম।
আমার এক কলিগের ইনভাইটেশনে ওই গৃহবধূর ঘরে দাওয়াত খেতে গিয়েছিলাম। সেখানে হ্যারেজমেন্টের শিকার হয়েছিলাম।’‘তবে খাটের নিচে কেনো লুকিয়েছিলেন?’ এমন প্রশ্নের কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি অভিযুক্ত ওই ছাত্রলীগ নেতা।