
চার মাস চিকিৎসা শেষে আগামী সোমবার সকালে লন্ডন থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি নিয়মিত ফ্লাইটে তিনি প্রথমে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে, পরে একই ফ্লাইটে ঢাকায় পৌঁছাবেন।
সফরসঙ্গী হিসেবে খালেদা জিয়ার সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ, জুবাইদা রহমান ও শর্মিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন, উপদেষ্টা এনামুল হক চৌধুরী, এপিএস মাসুদুর রহমান এবং গৃহপরিচারিকা ফাতেমা বেগম ও রূপা হক।
সিলেটে প্রায় এক ঘণ্টা বিরতি দেবেন তিনি। এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাদের একটি প্রতিনিধি দল বিমানবন্দরে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। খালেদা জিয়া কোনো সমাবেশে অংশ নেবেন না, তবে দলের শীর্ষ নেতারা তার বার্তা ও উপস্থিতির তাৎপর্য তুলে ধরবেন সংবাদমাধ্যমে।
সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী জানান, নেত্রীর আগমন ঘিরে কর্মীদের মধ্যে বিপুল উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে। সকাল ৮টার মধ্যেই নেতাকর্মীদের বিমানবন্দরে উপস্থিত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেন, “দীর্ঘদিন পর নেত্রী সিলেটের মাটি ছোঁবেন, এটা আমাদের জন্য আবেগঘন মুহূর্ত।”
২০১৮ সালে দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়া কারাবন্দী হন। পরে করোনাকালে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পান। ২০২৪ সালের আগস্টে সরকার পতনের পর রাষ্ট্রপতির আদেশে তাঁর মুক্তি পূর্ণাঙ্গ হয় এবং মামলার রায় বাতিল করা হয়। চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে ২৫ জানুয়ারি থেকে তিনি লন্ডনে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় অবস্থান করছেন।
লন্ডনে অবস্থানকালে ছেলের বাসায় দীর্ঘ সময় পর পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদ উদ্যাপন করেন খালেদা জিয়া। এর আগে চারটি ঈদ কাটিয়েছেন কারাগার ও হাসপাতালে।
বর্তমানে তিনি লিভার সিরোসিস, কিডনি জটিলতা, হার্ট ও ডায়াবেটিসসহ বেশ কয়েকটি জটিল রোগে ভুগছেন। দেশে ফিরেও চিকিৎসা অব্যাহত থাকবে বলে দলীয় সূত্র জানিয়েছে।
সফরসঙ্গী হিসেবে খালেদা জিয়ার সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ, জুবাইদা রহমান ও শর্মিলা রহমান, ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন, উপদেষ্টা এনামুল হক চৌধুরী, এপিএস মাসুদুর রহমান এবং গৃহপরিচারিকা ফাতেমা বেগম ও রূপা হক।
সিলেটে প্রায় এক ঘণ্টা বিরতি দেবেন তিনি। এ সময় বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতাদের একটি প্রতিনিধি দল বিমানবন্দরে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। খালেদা জিয়া কোনো সমাবেশে অংশ নেবেন না, তবে দলের শীর্ষ নেতারা তার বার্তা ও উপস্থিতির তাৎপর্য তুলে ধরবেন সংবাদমাধ্যমে।
সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী জানান, নেত্রীর আগমন ঘিরে কর্মীদের মধ্যে বিপুল উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে। সকাল ৮টার মধ্যেই নেতাকর্মীদের বিমানবন্দরে উপস্থিত থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী বলেন, “দীর্ঘদিন পর নেত্রী সিলেটের মাটি ছোঁবেন, এটা আমাদের জন্য আবেগঘন মুহূর্ত।”
২০১৮ সালে দুর্নীতির মামলায় খালেদা জিয়া কারাবন্দী হন। পরে করোনাকালে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পান। ২০২৪ সালের আগস্টে সরকার পতনের পর রাষ্ট্রপতির আদেশে তাঁর মুক্তি পূর্ণাঙ্গ হয় এবং মামলার রায় বাতিল করা হয়। চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য তাঁকে লন্ডনে নেওয়া হয়। চিকিৎসা শেষে ২৫ জানুয়ারি থেকে তিনি লন্ডনে ছেলে তারেক রহমানের বাসায় অবস্থান করছেন।
লন্ডনে অবস্থানকালে ছেলের বাসায় দীর্ঘ সময় পর পরিবার-পরিজন নিয়ে ঈদ উদ্যাপন করেন খালেদা জিয়া। এর আগে চারটি ঈদ কাটিয়েছেন কারাগার ও হাসপাতালে।
বর্তমানে তিনি লিভার সিরোসিস, কিডনি জটিলতা, হার্ট ও ডায়াবেটিসসহ বেশ কয়েকটি জটিল রোগে ভুগছেন। দেশে ফিরেও চিকিৎসা অব্যাহত থাকবে বলে দলীয় সূত্র জানিয়েছে।