
সৌদি আরবের কাছে প্রায় ৩৫০ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফরের পূর্বমুহূর্তে শুক্রবার (২ এপ্রিল) এ সিদ্ধান্তের ঘোষণা আসে। খবর বার্তা সংস্থা এপির।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, মধ্যপাল্লার প্রায় ১ হাজারটি এআইএম ১২০০ সি-এইট এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির এই প্রস্তাবটি কংগ্রেসকে অবহিত করা হয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো আকাশে থাকা লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার জন্য ডিজাইন করা।
সেগুলো যেকোনো যুদ্ধবিমান থেকে উৎক্ষেপণ করা যায়। ক্ষেপণাস্ত্রগুলো যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার টাকসনের ‘আরটিএক্স করপোরেশন’ নির্মাণ করবে। যুক্তরাষ্ট্রের পর সৌদি বিমানবাহিনীর কাছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এফ-১৫ যুদ্ধবিমান রয়েছে।
আগামী ১৩ থেকে ১৬ মে ট্রাম্প সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করবেন।
দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এটি হবে তার প্রথম বড় আকারের বিদেশ সফর। এর আগে তিনি পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশ নিতে এক সংক্ষিপ্ত সফরে রোম গিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, তেলসমৃদ্ধ দেশ সৌদি আরবের সঙ্গে বৃহৎ বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা চুক্তির কথা আগেই জানিয়েছিলেন ট্রাম্প। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তিতে সৌদি আরব বর্তমানে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফরের পূর্বমুহূর্তে শুক্রবার (২ এপ্রিল) এ সিদ্ধান্তের ঘোষণা আসে। খবর বার্তা সংস্থা এপির।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, মধ্যপাল্লার প্রায় ১ হাজারটি এআইএম ১২০০ সি-এইট এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বিক্রির এই প্রস্তাবটি কংগ্রেসকে অবহিত করা হয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো আকাশে থাকা লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার জন্য ডিজাইন করা।
সেগুলো যেকোনো যুদ্ধবিমান থেকে উৎক্ষেপণ করা যায়। ক্ষেপণাস্ত্রগুলো যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনার টাকসনের ‘আরটিএক্স করপোরেশন’ নির্মাণ করবে। যুক্তরাষ্ট্রের পর সৌদি বিমানবাহিনীর কাছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এফ-১৫ যুদ্ধবিমান রয়েছে।
আগামী ১৩ থেকে ১৬ মে ট্রাম্প সৌদি আরব, কাতার ও সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করবেন।
দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর এটি হবে তার প্রথম বড় আকারের বিদেশ সফর। এর আগে তিনি পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশ নিতে এক সংক্ষিপ্ত সফরে রোম গিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, তেলসমৃদ্ধ দেশ সৌদি আরবের সঙ্গে বৃহৎ বাণিজ্য ও প্রতিরক্ষা চুক্তির কথা আগেই জানিয়েছিলেন ট্রাম্প। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধের শান্তিপূর্ণ নিষ্পত্তিতে সৌদি আরব বর্তমানে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করছে।