
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রিক রাজধানীর গুলশানে ভ্যানচালক জব্বার আলী হাওলাদারকে হত্যাচেষ্টা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিককে ১০ দিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেছে পুলিশ।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুস সালাম এ আবেদন করেন। এ বিষয়ে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শুনানি হবে।
এর আগে, মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে বেইলি রোড দিয়ে যাওয়ার সময় কিছু যুবক সিদ্দিককে আটক করে। পরে তাকে রমনা থানা থেকে গুলশান থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় সিদ্দিকের গায়ের পরনের কাপড় ছিঁড়ে ফেলা হয়। সিদ্দিককে মারধর করে থানায় নিয়ে যাওয়ার একাধিক ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
এই ঘটনার একটি ভিডিওতে দেখা যায় সিদ্দিককে মারধর করে প্রকাশ্যে স্লোগান দিতে দিতে থানার দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে থানার ভেতরে নিয়ে গেলে পুলিশ বাইরে আসে। এরপর পুলিশের হাতে তাকে তুলে দেওয়া হয়। এ সময় তারা আওয়ামী লীগের দোসর উল্লেখ করে নানা স্লোগান দিতে থাকেন।
অভিনেতা সিদ্দিককে রমনা থানায় নেওয়া হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন থানাটির এসআই জালাল উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘ঘণ্টাখানেক আগে (বিকেল সাড়ে ৪টা নাগাদ) সিদ্দিককে থানায় নিয়ে আসা হয়। তিনি বর্তমানে রমনা থানাতেই আছেন।’
তবে সিদ্দিককে কোন মামলায় গ্রেফতার বা আটক করা হয়েছে তা জানা যায়নি।
এদিকে সিদ্দিককে যারা মারধর করে থানায় সোপর্দ করেছেন তারা কোনো দলীয় কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তবে ভিডিওতে একজন ধারাবিবরণী দিচ্ছিলেন। তিনি বলছিলেন, ‘আমরা সিদ্দিককে, আওয়ামী লীগের একজন দালালকে আমরা পুলিশে হস্তান্তর করছি।’
উল্লেখ্য, সিদ্দিক অভিনয়ের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে একাধিকবার ঢাকার গুলশান ও টাঙ্গাইলের মধুপুর আসন থেকে মনোনয়ন চেয়েছিলেন।
বুধবার (৩০ এপ্রিল) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গুলশান থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুস সালাম এ আবেদন করেন। এ বিষয়ে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শুনানি হবে।
এর আগে, মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে বেইলি রোড দিয়ে যাওয়ার সময় কিছু যুবক সিদ্দিককে আটক করে। পরে তাকে রমনা থানা থেকে গুলশান থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় সিদ্দিকের গায়ের পরনের কাপড় ছিঁড়ে ফেলা হয়। সিদ্দিককে মারধর করে থানায় নিয়ে যাওয়ার একাধিক ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
এই ঘটনার একটি ভিডিওতে দেখা যায় সিদ্দিককে মারধর করে প্রকাশ্যে স্লোগান দিতে দিতে থানার দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে থানার ভেতরে নিয়ে গেলে পুলিশ বাইরে আসে। এরপর পুলিশের হাতে তাকে তুলে দেওয়া হয়। এ সময় তারা আওয়ামী লীগের দোসর উল্লেখ করে নানা স্লোগান দিতে থাকেন।
অভিনেতা সিদ্দিককে রমনা থানায় নেওয়া হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন থানাটির এসআই জালাল উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘ঘণ্টাখানেক আগে (বিকেল সাড়ে ৪টা নাগাদ) সিদ্দিককে থানায় নিয়ে আসা হয়। তিনি বর্তমানে রমনা থানাতেই আছেন।’
তবে সিদ্দিককে কোন মামলায় গ্রেফতার বা আটক করা হয়েছে তা জানা যায়নি।
এদিকে সিদ্দিককে যারা মারধর করে থানায় সোপর্দ করেছেন তারা কোনো দলীয় কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তবে ভিডিওতে একজন ধারাবিবরণী দিচ্ছিলেন। তিনি বলছিলেন, ‘আমরা সিদ্দিককে, আওয়ামী লীগের একজন দালালকে আমরা পুলিশে হস্তান্তর করছি।’
উল্লেখ্য, সিদ্দিক অভিনয়ের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে একাধিকবার ঢাকার গুলশান ও টাঙ্গাইলের মধুপুর আসন থেকে মনোনয়ন চেয়েছিলেন।