
মুসলিম উম্মাহর সবচেয়ে বড় উৎসব ঈদ উল ফিতর। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম সাধনা শেষে ঈদ উদযাপন করেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। নামাজ শেষে ঈদগাহ মাঠে পারস্পারিক কুশল বিনিময় ও কোলাকুলিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন তারা। দোয়া করা হবে সারাবিশ্বের মুসলিমদের কল্যাণে। সিয়াম সাধনার মাস প্রায় শেষ। চাঁদ দেখার পর প্রথম ঈদের নামাজ আদায় করতে মুসল্লিরা ছুটবেন জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে। তাই বেশ উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে প্রস্তুত করা হচ্ছে জাতীয় ঈদ ময়দান। জাতীয় ঈদগাহ মাঠ প্রস্তুত করতে ১২০ থেকে ১৩০ জন শ্রমিক নিয়মিতভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। মাঠের প্রস্তুতি প্রায় শেষের দিকে। দৃশ্যত কাজ প্রায় সমাপ্তের পথে। এখন চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) সরেজমিনে এমন চিত্র দেখা গেছে। জাতীয় ঈদগাহ মাঠে গিয়ে দেখা যায়, ভেতরের সব কাজ প্রায় শেষের দিকে। গেট নির্মাণও প্রায় শেষের পথে। কেউ ঝাড়ু দিচ্ছেন। কেউ ফ্যান লাগাচ্ছেন। কেউবা আবার ইলেকট্রিক কাজ করছেন। মাঠের ভেতরে ও বাইরে কাজ করছেন পরিচ্ছন্ন কর্মীরা।
ঈদগাহে আসা মানুষদের নিরাপত্তার জন্য কদম ফোয়ারার সামনে পুলিশ ওয়াচ টাওয়ার বসানোর প্রস্তুতি চলছে। এছাড়াও প্রতিটি গেটে বসানো হবে পুলিশি নিরাপত্তা। সিসি ক্যামেরা। জাতীয় ঈদগাহ ময়দান প্রস্তুতে দায়িত্বরত অনেকের সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদেকের। তারা বলছেন রমজান শুরুর একদিন আগে থেকেই ঈদগাহ মাঠ প্রস্তুতের কাজ শুরু করেছি। দিনে ১২০ থেকে ১৩০ জন শ্রমিক কাজ করছি। এখানে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করবেন। তাদের মধ্যে নারী মুসল্লির সংখ্যা হবে ৪ থেকে ৫ হাজার। এর আগে পিয়ারু অ্যান্ড সন্স কাজ করত । এখন তাদের পরিবর্বতন হয়েছে। মাঠ শ্রমিক করিম বলেন, আমি প্রায় সপ্তাহখানেক ধরে কাজ করছি। শেষ পর্যন্ত কাজ করব। আনন্দ নিয়েই আমরা কাজ করছি।
প্রতি বছর ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন জাতীয় ঈদগাহে। নারী-পুরুষ মিলিয়ে এবারও এখানে ঈদের নামাজ আদায় করবেন প্রায় ২৫ হাজার মানুষ। ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৮টায় হবে ঈদের প্রথম জামাত।
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ৩০ হাজার বর্গমিটারের জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে এরই মধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এবার ঈদগাহের প্যান্ডেলের ক্ষেত্রফল ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার।
গত বছর এই ঈদগাহ ময়দানে প্রবেশের জন্য ভিআইপি গেট ছিল একটি। পাশাপাশি জনসাধারণের জন্য একটি এবং মহিলাদের প্রবেশের জন্য পৃথক একটি গেট রাখা হয়েছিল। গতবার ঈদ জামাতে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ভিআইপি পুরুষ কাতার ছিল ৫টি এবং মহিলা কাতার ছিল একটি। ঈদ উল ফিতরের নামাজের পর ঈদ উল আজহাতেও নামাজের জন্য ঈদগাহ মাঠটি সাজানো থাকে। এরপর আস্তে আস্তে এগুলো খুলে ফেলা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) সরেজমিনে এমন চিত্র দেখা গেছে। জাতীয় ঈদগাহ মাঠে গিয়ে দেখা যায়, ভেতরের সব কাজ প্রায় শেষের দিকে। গেট নির্মাণও প্রায় শেষের পথে। কেউ ঝাড়ু দিচ্ছেন। কেউ ফ্যান লাগাচ্ছেন। কেউবা আবার ইলেকট্রিক কাজ করছেন। মাঠের ভেতরে ও বাইরে কাজ করছেন পরিচ্ছন্ন কর্মীরা।
ঈদগাহে আসা মানুষদের নিরাপত্তার জন্য কদম ফোয়ারার সামনে পুলিশ ওয়াচ টাওয়ার বসানোর প্রস্তুতি চলছে। এছাড়াও প্রতিটি গেটে বসানো হবে পুলিশি নিরাপত্তা। সিসি ক্যামেরা। জাতীয় ঈদগাহ ময়দান প্রস্তুতে দায়িত্বরত অনেকের সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদেকের। তারা বলছেন রমজান শুরুর একদিন আগে থেকেই ঈদগাহ মাঠ প্রস্তুতের কাজ শুরু করেছি। দিনে ১২০ থেকে ১৩০ জন শ্রমিক কাজ করছি। এখানে প্রায় ২৫ থেকে ৩০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করবেন। তাদের মধ্যে নারী মুসল্লির সংখ্যা হবে ৪ থেকে ৫ হাজার। এর আগে পিয়ারু অ্যান্ড সন্স কাজ করত । এখন তাদের পরিবর্বতন হয়েছে। মাঠ শ্রমিক করিম বলেন, আমি প্রায় সপ্তাহখানেক ধরে কাজ করছি। শেষ পর্যন্ত কাজ করব। আনন্দ নিয়েই আমরা কাজ করছি।
প্রতি বছর ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের আওতাধীন জাতীয় ঈদগাহে। নারী-পুরুষ মিলিয়ে এবারও এখানে ঈদের নামাজ আদায় করবেন প্রায় ২৫ হাজার মানুষ। ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৮টায় হবে ঈদের প্রথম জামাত।
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ৩০ হাজার বর্গমিটারের জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে এরই মধ্যে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এবার ঈদগাহের প্যান্ডেলের ক্ষেত্রফল ২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার।
গত বছর এই ঈদগাহ ময়দানে প্রবেশের জন্য ভিআইপি গেট ছিল একটি। পাশাপাশি জনসাধারণের জন্য একটি এবং মহিলাদের প্রবেশের জন্য পৃথক একটি গেট রাখা হয়েছিল। গতবার ঈদ জামাতে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে ভিআইপি পুরুষ কাতার ছিল ৫টি এবং মহিলা কাতার ছিল একটি। ঈদ উল ফিতরের নামাজের পর ঈদ উল আজহাতেও নামাজের জন্য ঈদগাহ মাঠটি সাজানো থাকে। এরপর আস্তে আস্তে এগুলো খুলে ফেলা হয়।