
জামায়াতে ইসলামীকে নিয়ে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর বক্তব্যের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে দলটি। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান এক বিবৃতি এমন প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতি তিনি বলেন, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসের সামনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জনাব রুহুল কবির রিজভী ‘জামায়াত যখনই সুযোগ পেয়েছে বিএনপিকে পেছন থেকে ছুরিকাঘাত করার চেষ্টা করেছে’ মর্মে যে ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করেছেন, আমি তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। তার এ বক্তব্যের মধ্যে সত্যের লেশমাত্রও নেই। তার এ বক্তব্য অন্যায়, অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্খিত। তার ঐ বক্তব্য বিএনপির ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য; জামায়াতে ইসলামীর ক্ষেত্রে নয়।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৯১ সালে নিঃশর্তভাবে সমর্থন দিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল। বিনিময়ে তারা ক্ষমতায় গিয়ে অধ্যাপক গোলাম আযমকে নাগরিকত্ব ফিরিয়ে না দিয়ে উল্টো তাকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করে ১৬ মাস জেলে বন্দী করে রেখেছিলো। আবার ১৯৮১ সালে জামায়াতে ইসলামী বিএনপির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচিত করে ক্ষমতায় বসিয়েছিল। কিন্তু তিনিও অধ্যাপক গোলাম আযমকে নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেননি। এ সব দৃষ্টান্ত দেশবাসীর জানা আছে। তাই ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্য দিয়ে বিএনপির নেতা রুহুল কবির রিজভী দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করতে পারবেন না।
অতএব নিজের মান সম্মানের কথা চিন্তা করেই জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করা থেকে বিরত থাকার জন্য আমি বিএনপির নেতা রুহুল করিব রিজভীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।
বিবৃতি তিনি বলেন, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসের সামনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জনাব রুহুল কবির রিজভী ‘জামায়াত যখনই সুযোগ পেয়েছে বিএনপিকে পেছন থেকে ছুরিকাঘাত করার চেষ্টা করেছে’ মর্মে যে ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করেছেন, আমি তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। তার এ বক্তব্যের মধ্যে সত্যের লেশমাত্রও নেই। তার এ বক্তব্য অন্যায়, অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্খিত। তার ঐ বক্তব্য বিএনপির ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য; জামায়াতে ইসলামীর ক্ষেত্রে নয়।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ১৯৯১ সালে নিঃশর্তভাবে সমর্থন দিয়ে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসিয়েছিল। বিনিময়ে তারা ক্ষমতায় গিয়ে অধ্যাপক গোলাম আযমকে নাগরিকত্ব ফিরিয়ে না দিয়ে উল্টো তাকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করে ১৬ মাস জেলে বন্দী করে রেখেছিলো। আবার ১৯৮১ সালে জামায়াতে ইসলামী বিএনপির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী বিচারপতি আবদুস সাত্তারকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচিত করে ক্ষমতায় বসিয়েছিল। কিন্তু তিনিও অধ্যাপক গোলাম আযমকে নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেননি। এ সব দৃষ্টান্ত দেশবাসীর জানা আছে। তাই ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্য দিয়ে বিএনপির নেতা রুহুল কবির রিজভী দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করতে পারবেন না।
অতএব নিজের মান সম্মানের কথা চিন্তা করেই জামায়াতে ইসলামীর বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করা থেকে বিরত থাকার জন্য আমি বিএনপির নেতা রুহুল করিব রিজভীর প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।