
বান্দরবানের লামায় সক্রিয় এক অপহরণ চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে মুক্তিপণের টাকা তুলতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে চক্রের দুই সদস্য। পরে তাদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরও দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার দুপুরে জেলা কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার শহিদুল্লাহ কাওসার। এর আগে গতকাল শুক্রবার বিকেলে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, অপহরণ চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে লামা উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে শ্রমিকদের অপহরণ করে মোটা অঙ্কের মুক্তিপণ আদায় করত। গেল এক মাসেই তারা ৪১ জন শ্রমিককে অপহরণ করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা রাবার বাগানের শ্রমিক ছিলেন। শিমন ত্রিপুরা ও জ্যাকসন ত্রিপুরা নামে দুজন বন্ধুদের প্ররোচনায় পড়ে শ্রমিকের কাজ ছেড়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। একের পর এক অপহরণের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে স্থানীয়দের মাঝে।
পুলিশ সুপার আরও জানান, পুলিশের অভিযানের মুখে ধরা পড়ে অপহরণ চক্রের সদস্যরা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা অপহরণের কথা স্বীকার করেছে। চক্রের অন্যান্য সদস্যদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে জেলা কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন পুলিশ সুপার শহিদুল্লাহ কাওসার। এর আগে গতকাল শুক্রবার বিকেলে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, অপহরণ চক্রটি দীর্ঘদিন ধরে লামা উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে শ্রমিকদের অপহরণ করে মোটা অঙ্কের মুক্তিপণ আদায় করত। গেল এক মাসেই তারা ৪১ জন শ্রমিককে অপহরণ করেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা রাবার বাগানের শ্রমিক ছিলেন। শিমন ত্রিপুরা ও জ্যাকসন ত্রিপুরা নামে দুজন বন্ধুদের প্ররোচনায় পড়ে শ্রমিকের কাজ ছেড়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ে। একের পর এক অপহরণের ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে স্থানীয়দের মাঝে।
পুলিশ সুপার আরও জানান, পুলিশের অভিযানের মুখে ধরা পড়ে অপহরণ চক্রের সদস্যরা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা অপহরণের কথা স্বীকার করেছে। চক্রের অন্যান্য সদস্যদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।